কুমন্ত্রণার অনন্য খন্ডন
এক বুযুর্গের প্রায় এই কুমন্ত্রণা আসতো যে, যেখানে আমি নামায পড়ছি, সেই স্থান অপবিত্র, তখন তিনি এই কুমন্ত্রণাকে এভাবে খন্ডন করলেন যে, ইচ্ছাকৃত সেখানেই নামায পড়তো, যেখানে অপবিত্রতার সন্দেহ হতো। (আশিআহ ১ম খন্ড, ৯৩ পৃষ্ঠা)
★ কুমন্ত্রণার প্রতি মনোযোগই দিওনা
এক ছাত্র শিক্ষা জীবন শেষ করে দেশে ফিরে যাচ্ছিলো, তখন সম্মানিত ওস্তাদ জিজ্ঞাসা করলেন: যখন ইবাদতের মাঝে শয়তান কুমন্ত্রণা দেয়, তখন কি করো? আরয করলো: তা তাড়িয়ে দিই। জিজ্ঞাসা করলেন: যদি আবারো কুমন্ত্রণা দেয় তখন? উত্তর দিলো: তাকে পুনরায় দূর করে দিই। তৃতীয়বার জিজ্ঞাসা করলো: যদি তৃতীয়বার কুমন্ত্রণা দেয় তখন? বললো: তবুও তাকে তাড়িয়ে দিই। শিক্ষক মহোদয় উপদেশ দিলেন: যখন শয়তান তোমাকে ইবাদতেকুমন্ত্রণা দিবে, তখন তার দিকে মনোযোগ দিওনা, কেননা যদি তুমি তার কুমন্ত্রণাকে থামাতে লেগে যাবে, তখন সে তোমাকে ঐ কাজেই ব্যস্ত রাখবে বরং তুমি তার সাথে “পথের কুকুরের” মতোই আচরণ করো, তার প্রতি মনোযোগই দিও না এবং তার থেকে আল্লাহ তায়ালার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করো। (অর্থাৎ "আউযুবিল্লাহ" পুরোটা পাঠ করে নাও)
(রুহুল বয়ান, ১ম খন্ড, ৬ পৃষ্ঠা)
নামাযোঁ মে শয়তাঁ খালাল ঢালতা হে,
মুঝে ইস কে শর সে বাঁচা ইয়া ইলাহী!
صَلُّوْا عَلَيْ الْحَبِيْب صَلَّي الله عَلَيْ مُحَمَّد
_____________
কিতাব: ওয়াসওয়াসা এবং এর প্রতিকার
লেখক: আমীরে আহলে সুন্নাত মাওলানা মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবীয়া (দা.)
সূত্রঃ 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন