অযুর মধ্যে কুমন্ত্রণা আসলে তখন কি করবে?
দা’ওয়াতে ইসলামীর প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল মদীনা
হতে প্রকাশিত ১২৫০ পৃষ্ঠা সম্বলিত কিতাব “বাহারে শরীয়াত” প্রথম খন্ডের ৩১০ পৃষ্ঠায় সদরুশ শরীয়া, বদরুত তরীকা হযরত আল্লামা মাওলানা মুফতি মুহাম্মদ আমজাদ আলী আযমী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) বলেন: “যদি অযু করার সময় কোন অঙ্গ ধৌত করার ক্ষেত্রে সন্দেহ সৃষ্টি হলো এবং তা জীবনের প্রথম ঘটনা, তবে তা ধৌত করে নিন আর যদি সবসময় সন্দেহ সৃষ্টি হয় তবে সেদিকে মনোযোগ দিবেন না। অনুরূপভাবে যদি অযু করার পর সন্দেহ হয় যে, অযু কি আছে নাকি ভেঙ্গে গেছে, তবে এমতাবস্থায় তার অযু করার প্রয়োজন নেই। তবে হ্যাঁ! যদি এই সন্দেহ কুমন্ত্রণা স্বরূপ না হয়, তবে করে নেয়া উত্তম এবং যদি কুমন্ত্রণা হয়, তবে তা কখনোই মানবে না, এ অবস্থায় সাবধানতা মনে করে অযু করা সাবধানতা নয় বরং অভিশপ্ত শয়তানের আনুগত্য প্রকাশ করা। ”
তু অযু কে ওয়াসওয়াসোঁ সে ইয়া খোদা মুঝকো বাঁচা,
সাথ যা‘হির কে মে‘রা বাতিন ভি হো জা‘য়ে সাফা।
_____________
কিতাব: ওয়াসওয়াসা এবং এর প্রতিকার
লেখক: আমীরে আহলে সুন্নাত মাওলানা মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবীয়া (দা.)
সূত্রঃ 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন