অযুর ফযীলত
** হযরত রসূলে মকবুল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফরমাইয়াছেন,
তোমরা অযুতে অঙ্গুলীসমূহ খেলাল করিও,তাহা হইলে আঙ্গুলের ফাঁকে দোযখের আগুন প্রবেশ করিবে না।( হেদায়া,তরীকুল ইসলাম প্রথম ভাগ,পৃ:- ৯২)।
** হযরত আবু হুরায়রা রদ্বীয়াল্লাহু আনহু
বলেন,একদিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,আমি কি
তোমাদের বলে দিবনা যে আল্লাহ কিসের
দ্বারা ( মানুষের) গুনাহ মুছে দেন এবং ( তার)
মর্যাদাকে বৃদ্ধি করেন? তারা উত্তর করলেন:
হ্যাঁ,ইয়া রসূলাল্লাহ! রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,কষ্ট সত্ত্বেও
পূর্ণভাবে অযু করা,মসজিদের দিকে অধিক
পদক্ষেপ করা এবং এক নামায শেষ করার পর অপর নামাযের প্রতিক্ষায় থাকা। আর এটাই হল রেয়ার (প্রস্তুতি)। কিন্তু মালেক ইবনে
আনাছ রদ্বিয়াল্লাহু আনহুর বর্ণনায়
রয়েছে,এটাই রেয়াত,এটাই রেয়াত।
( মুসলিম,এবং তিরমিযীতে এটা তিনবার
রয়েছে।মিশকাত শরীফ,হাদীস নং- ২৬৩,
পৃ:- ৮৩)।
** হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু
বলেন,রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন,যখন কোন মুসলমান অথবা
কোন মুমিন বান্দা ( রাবীর সন্দেহ) অযু করে
চেহারা ধোয়,তখন তার চেহারা হতে পানির
সাথে অথবা পানির শেষ বিন্দুর সাথে
(রাবীর সন্দেহ) তার সে সমস্ত গুনাহ বের
হয়ে যায়,যার দিকে তার দু্ই চক্ষু দৃষ্টি করেছে। এবং যখন সে হাত ধোয় তখন তার হাত হতে সেসব গুনাহ বের হয়ে যায়,যা তার হাত সম্পাদন করেছে - পানির সাথে অথবা
পানির শেষ বিন্দুর সাথে।এভাবে যখন সে পা
ধোয়,তখন সে সমস্ত গুনাহ বের হয়ে যায়,যা
করতে তার পা অগ্রসর হয়েছে - পানির সাথে
অথবা পানির শেষ বিন্দুর সাথে। ফলে সে
(অযুর স্থান হতে) বের হয়,সমস্ত গুনাহ হতে
পাক - সাফ হয়ে।( মুসলীম শরীফ,মিশকাত
শরীফ,হাদীস নং- ২৬৫,পৃ:- ৮৩)।
** পবিত্র হাদীসে পাকে উল্লেখ আছে,"অযু অবস্থায় নিদ্রিত ব্যক্তি রোযা
রেখে ইবাদতকারীর মত।"( কানযুল উম্মাল,খন্ড - ৯ম,হাদীস নং- ২৫৯৯৪,পৃ:- ১২৩,নামাযের আহকাম ( হানাফী),পৃ:- ৪)।
** আমার আকা,ইমামে আহলে সুন্নাত ইমাম আহমদ রযা খাঁন রহমাতুল্লাহি আলাইহি
ইরশাদ করেন,কোন কোন আরেফিন
রহিমাহুমুল্লাহুল মাতীন বলেন,যে সর্বাবস্থায়
অযু সহকারে থাকে, মহান আল্লাহ তাঁকে
সাতটি ফযীলত দান করেন।
১/ ফিরিস্তাগণ তাঁর সঙ্গ লাভ করার ইচ্ছা পোষণ করেন,
২/কলম তার নেক আমল গুলো লিখতে থাকে,
৩/ তাঁর অঙ্গগুলো তাসবীহ পাঠ করে।
৪/ নামাযে তাকবীরে উলা বা প্রথম তাকবীর তাঁর কখনো হাত ছাড়া হয়না।
৫/ নিদ্রা গেলে মহান আল্লাহর নির্দেশে কিছু ফিরিস্তা তাঁর পাহারায় নিয়োজিত থাকেন,যাঁরা তাঁকে মানব ও দানবের ক্ষতি থেকে রক্ষা করেন।
৬/ মৃত্যু যন্ত্রণা তাঁর উপর সহজ হয়।
৭/ সব সময় আল্লাহর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা লাভ করেন।
(ফাতাওয়ায়ে রযবিয়্যাহ,খন্ড - ১ম,পৃ:- ৭০২ -
৭০৩,নামাযের আহকাম ( হানাফী), পৃ:- ৫)।
** পবিত্র হাদীসে বর্ণিত আছে,যে
ব্যক্তি ভালভাবে অযু করলো,অত:পর
আসমানের দিকে দৃষ্টি করে কালিমায়ে
শাহাদাত পাঠ করলো; তার জন্য জান্নাতের
আটটি দরজা খুলে দেওয়া হয়। সে যেটা দিয়ে
ইচ্ছা সেটা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করতে
পারবে।( মুসলীম শরীফ,খন্ড - ১ম,পৃ:-
১২২,নামাযের আহকাম ( হানাফী),পৃ:- ৯)।
** হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে," যে
ব্যক্তি অযু করার পর একবার " সূরা ক্বদর" পাঠ করবে তাকে সিদ্দীকীনদের এবং যে দুইবার পাঠ করবে তাকে শহীদদের মর্যাদা দান করা হবে।আর যে ব্যক্তি তিনবার পাঠ করবে তাকে আল্লাহ তায়ালা হাশরের ময়দানে
নবীদের সাথে রাখবেন।( কানযুল উম্মাল,খন্ড
- ৯ম,হাদীস নং- ২৬০৮৫,পৃ:- ১৩২,নামাযের
আহকাম ( হানাফী),পৃ:- ৯)।
** যে ব্যক্তি অযু করে আসমানের দিকে
দৃষ্টি নিক্ষেপ করে " সূরায়ে ক্বদর" পাঠ
করবে, ইনশা আল্লাহ! তার দৃষ্টিশক্তি কখনো
ক্ষীন হবে না।(মাসা - ই - লুল কুরআন,পৃ:-
২৯১,নামাযের আহকাম ( হানাফী),পৃ:- ১০)।
** হযরত সায়্যিদুনা আবু হুরায়রা
রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন," ওহে আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু! " যখন অযু কর তখন "
বিছমিল্লাহি ওল হামদু লিল্লাহি" বলে
নিও,যতক্ষন পর্যন্ত তোমার অযু থাকবে,
ততক্ষন পর্যন্ত তোমার ফিরিস্তাগণ
(অর্থাৎ কিরামান কাতিবীন) তোমার জন্য
নেকী সমূহ লিখতে থাকবেন।
(তাবরানী,ছাগীর,খন্ড - ১ম,হাদীস নং -
১৮৬,পৃ:- ৭৩,বিছমিল্লাহর ফযীলত,পৃ:- ২৪)।
** হযরত সায়্যিদুনা আনাস রদ্বিয়াল্লাহু
আনহু থেকে বর্নিত।তিনি বলেন,আল্লাহর
মাহবুব হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন," যে এটা পছন্দ
করে যে,আল্লাহ তায়ালা তার ঘরে কল্যান
বাড়িয়ে দিক,তবে সে যেন; যখন খাবার
দেয়া হয় - তখন অযু করে এবং যখন খাবার
তুলে নেয়া হয় তখনও অযু করে।( ইবনে মাযাহ শরীফ,খন্ড - ৪র্থ,হাদীস নং- ৩২৬০,পৃ:-
৯,খাবারের ইসলামী নিয়মাবলী,পৃ:-৮)।
** প্রচন্ড ঠান্ডা,অবসাদ গ্রস্থতা,সর্দি,
কাশি, মাথা ব্যাথা ও অসুস্থতায় অযু করা খুব
কষ্টকর হয়।এতদসত্ত্বেও উপরোক্ত
অবস্থাগুলোতে যাঁরা অযু করবে তাঁরা পবিত্র
হাদীসের ভাষ্য মতে দ্বিগুন সাওয়াব পাবেন।
(আল - মুজামুল আওসাত,খন্ড - ৪র্থ,হাদীস নং- ৫৩৬৬,পৃ:-১০৬,নামাযের আহকাম
(হানাফী),পৃ:-৫)।
** হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু
বলেন,যে লোক অযু করে এবং খুব ভালো করে অযু করে,এরপর নামাযের জন্য ঘর থেকে বের হয়; সে নামাযে নিয়ত করা পর্যন্ত নামাযেই থাকে।তার প্রতি এক কদমে সওয়াব লেখা হয় এবং অপর কদমে একটি গুনাহ মুছে দেওয়া হয়।
অতএব, তাকবীর শুনেই তোমাদের নামাযের
জন্য দৌড়ানো ঠিক নয়।কেননা,সবচেয়ে বড়
সওয়াব তো সেই পাবে,যার বাসগৃহ দূরে
থাকে।লোকেরা এর কারণ জিজ্ঞেস করলে
তিনি বললেন,কদম বেশী হওয়ার কারনে
সওয়াব বেশী হবে।(ইহইয়াউল উলুমুদ্দীন,পৃ:-
১৩৫)।
** হযরত ইমরান ইবনে আবান রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, আমি হযরত উসমান ইবনে আফফান রদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে দেখলাম অযু করলেন। প্রথমে তিনি দুই হাতে তিনবার পানি ঢাললেন এবং ধৌত করলেন।তারপর তিনবার অযু করলেন,তারপর নাকে পানি দিলেন; তারপর তিনবার চেহারা ধৌত
করলেন।তারপর কনুই পর্যন্ত ডান হাত তিনবার ধৌত করলেন।তারপর বাম হাত তিনবার ধৌত করলেন। তারপর মাথা মাছেহ করলেন। তারপর তিনবার তার পা ধৌত করলেন,এরপর বললেন," আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আমার এই অযুর ন্যায় অযু করতে দেখেছি। তিনি বলেছেন,যে আমার এই অযুর ন্যায় অযু করবে; তারপর এমনিভাবে দুই রাকাআত নামাজ পড়বে এবং সে নামাজে নফসের প্ররোচনায় দুনিয়ার কোন বিষয় নিয়ে
চিন্তা - ভাবনা করবে না।আল্লাহ তায়ালা
তার পূর্বাপর সকল গুনাহ মাফ করে দিবেন।
( বুখারী, মুসলীম ও নাসাঈ শরীফ,তাম্বিহুল
গাফিলীন,পৃ:- ২১১)।
** হযরত ওসমান রদ্বিয়াল্লাহু আনহু
বলেন,রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন,"যখনই কোন মুসলমানের
নিকট কোন ফরয নামাযের সময় উপস্থিত
হয়;আর সে উত্তমরুপে সম্পন্ন তার অযু, তার
বিনয় ও তার রুকু ( ও সিজদা), তার সে নামায তার পূর্বেকার সমস্ত গুনাহের জন্য কাফফারা (প্রায়শ্চিত্ত) হয়ে যায়,যতক্ষন না সে কবীরা গুনাহ করে।আর এটা সর্বদাই হতে থাকে। (মুসলীম শরীফ,মিশকাত শরীফ,হাদীস নং- ২৬৬,পৃ:-৮৩)।
** হযরত আবু উমামা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু
বলেন,আমি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি,যে পাক -
পবিত্র অবস্থায় ( অযু সহকারে) শয্যা গ্রহণ
করবে এবং আল্লাহর নাম - কালাম পড়তে
থাকবে যে পর্যন্ত না তাকে তন্দ্রাভিভূত করে এবং রাত্রির যে কোন সময় ডানে - বামে ফিরতে আল্লাহর নিকট ইহ - পরকালের
কল্যান প্রার্থনা করবে,আল্লাহ তায়ালা
নিশ্চয় তাকে তা দান করবেন।( নববী
কিতাবুল আযকারে,মিশকাত শরিফ,হাদীস
নং- ১১৮১,পৃ:- ২০৪)।
** হযরত আনাছ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু
বলেন,রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন," যে উত্তমরুপে অযু করে
সাওয়াবের উদ্দেশ্যে তার কোন মুসলমান
ভাইকে দেখতে যাবে।তাকে জাহান্নাম
থেকে ষাট বছরের পথ দূরে রাখা হবে।( আবু
দাউদ শরীফ,মিশকাত শরীফ,হাদীস নং-
১৪৬৬,পৃ:-২৪১)।
** হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর
রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন," যে ব্যক্তি অযু থাকতে অযু করবে তার জন্য ( অতিরিক্ত) দশটি নেকী রয়েছে।
(তিরমিযী শরীফ,মিশকাত শরীফ,হাদীস নং-
২৭৩,পৃ:- ৮৫)।
** হযরতে মাওলা আলী মুরতাজা শেরে
খোদা কাররমাল্লাহু ওয়াজহাহুল কারীম,
হযরতে সায়্যিদিনা 'আতা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু
ও হযরতে আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস
রদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন,মিসওয়াক দ্বারা
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়,মাথা ব্যথা দূর হয় এবং
মাথার রগগুলোতে প্রশান্তি আসে।এতে
শ্লেস্মা ( কফ,সর্দি) দূরিভূত, দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ম,
পাক্সথালী ঠিক এবং খাদ্য হজম হয়,বিবেক বৃদ্ধি পায়। সন্তান প্রজননে বৃদ্ধি ঘটায়। বার্ধক্য দেরীতে আসে এবং পৃষ্ঠদেশ দৃঢ় থাকে।(হাশিয়াতুত তাহতাবী,পৃ:-৬৮ থেকে
সংক্ষেপিত,নামাযের আহকাম ( হানাফী),পৃ:-
৫৩ - ৫৪)।
** হযরত আয়েশা রদ্বিয়াল্লাহু আনহা
বলেন,রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন,"যে নামাযের জন্য
মেছওয়াক করা হয়,তার ফযীলত ঐ নামাযের
তুলনায় সত্তর গুন বেশী যার জন্য মেছওয়াক
করা হয় না। ( বায়হাকী - শোয়াবুল ঈমান,
মিশকাত শরীফ,হাদীস নং- ৩৫৯,পৃ:- ৯৬)।
** মেছওয়াকের উপকারীতা :-
১/ মেছওয়াক করলে দন্ত পরিষ্কার হয়।
২/ মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
৩/ দাঁতের গোড়া শক্ত হয়।
৪/ হযম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৫/ মুখ পবিত্র থাকে।
৬/ দন্ত রোগ হইবে না।
৭/ মুখ হইতে সুঘ্রাণ বাহির হইবে।
৮/ চক্ষের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৯/ কফ দূর হয়।
১০/ কোরআন শরীফ শুদ্ধ পড়িবার
ক্ষমতা জন্মিবে।
১১/ শয়তান বেজার হইবে।
১২/ পিত্ত রোগ হইলে মুক্তি পাইবে।
১৩/শির রোগ হইতে মুক্তি পাইবে।
১৪/ বিনা ক্লেশে মৃত্যু হইবে।
১৫/ এক রাকাত নামায মেছওয়াক করিয়া পড়িলে,বিনা মেছওয়াকে সত্তর রাকাতের নেকী পাইবে।
১৬/ শীঘ্র বৃদ্ধ হইবে না।
১৭/ মৃত্যু রোগ ব্যতিত যাবতীয় রোগ হইতে
মুক্তি লাভ করিবে।
১৮/ আল্লাহ তায়ালা মেছওয়াককারীর প্রতি সন্তুষ্ট থাকিবেন।
১৯/ পুলছেরাত অতি সহযে পার হইতে পারিবে।
২০/ ফেরেস্তাগণ মেছওয়াককারীর প্রতি
সন্তুষ্ট থাকিবেন।
২১/ স্বর সুস্পষ্ট হইবে।
২২/ ফেরেস্তাগণ মোছাফাহা করিবেন।
২৩/ মিথ্যা কথা,গীবত,চোগলখোরী,হারাম
খাওয়া,মোনাফেকী,তোহমত,বিনা কারনে
কথা বলা প্রভৃতি অহিতকর কার্য করিতে কষ্ট
বোধ করিবে।
২৪/ মৃত্যুকালে কলেমা লা - ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উচ্চারন করিয়া মৃত্যু হইবে। ( শামী,হাশিয়ায়ে তাহতাবী ও খাদিমী, ৪র্থ খন্ড,তরীকুল ইসলাম, প্রথম ভাগ - পৃ:-৮৮)।
__________________
ফয়যানে শরিয়ত ও মারফত (আমলের ভান্ডার)
লেখক : মুহাম্মাদ আবদুল কাদির মাহী
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন