❏ অন্ধ হলে।
❏ কানা বা এক চক্ষু বিশিষ্ট হলে অর্থাৎ যার কানা হওয়া স্পষ্ট।
❏ তিন ভাগের একভাগ হতে বেশি দৃষ্টি শক্তি নষ্ট হয়ে গেলে।
❏ বেশি ক্ষীণ হলে। অর্থাৎ এমন কম জোর হওয়া যে, এর হাড়ের মাঝে মগজ না থাকা।
❏ এমন লেংড়া হওয়া, যাতে কুরবানির স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে না পারে।
❏ অসুস্থ হওয়া, যা প্রকাশ্য হয়।
❏ কান বা লেজ এর এক তৃতীয়াংশের চেয়ে বেশি যদি কাটা হলে।
❏ জন্ম হতেই কান না থাকলে।
❏ এক কান থাকলে।
❏ দাঁত না থাকলে।
❏ স্তন কাটা বা শুকনা হলে।
❏ নাক কাটা হলে।
❏ ঔষধের মাধ্যমে স্তন শুকিয়ে গেলে।
❏ হিজরা পশু যেগুলোর মাঝে নর ও মাদী দুটোই আলামত রয়েছে।
❏ ঐ পশু যা শুধু নাপাকি, ময়লা-আবর্জনা ভক্ষন করে।
❏ এক পা কেটে নেওয়া হলে।
❏ পশু এমন পাগল হলে, যা ঘাস পানি মাঠে চড়ে না খেতে পারে।
❏ শিং যদি গোড়া থেকে উঠে যায়, তবে এধরনের পশুদ্বারা কুরবানি জায়িয হবে না।
_________________
কুরবানি (ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও আহকাম)
গ্রন্থনা ও সংকলন:
মুফতি মুহাম্মদ আলমগীর হোসাইন আন-নাজিরী
অধ্যক্ষ, জামি‘আ-এ-‘ইলমে মদীনা, নেত্রকোণা
🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan]
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন