হযরত সায়্যিদুনা আবু সাঈদ খাযর (رحمة الله) বলেন:“একবার (একটি) কাফেলার সঙ্গে সফরের সময় ক্রমাগত উপবাসের এক পর্যায়ে একটি খেজুরের বাগান দৃষ্টি গােচর হল। তখন নফসকে কিছুটা আশ্বস্ত করলাম, আমি এখন খেজুর খাব। কিন্তু আমি নফসের কথা কিভাবে রাখি! কাফেলার লােকেরা তাে সেখানেই অবস্থান নিল যেখানেবাগান ছিল। আমি এটা এড়ানাের জন্য একটু দূরে গিয়ে জঙ্গলে (বালির) আড়ালে লুকিয়ে থাকলাম, যাতে নফস খেজুর খাওয়ার দাবী না করে একটু পরেই একজন সফরসঙ্গী খুঁজতে খুঁজতে আমার কাছে এসে বারবার অনুরােধ করে তার সাথে বাগানের দিকে নিয়ে গেল। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, “আমি যে এখানে আছি তুমি কিভাবে জানতে পারলে? ” সে বলল: আমি অদৃশ্য থেকে এ আওয়াজ শুনলাম যে, “আমার এক ওলী অমুক জায়গায় বালির মধ্যে লুকিয়ে আছে, তাঁকে নিজের সাথে নিয়ে এসাে।" (ভাযকিরাতুল আওলিয়া, ২য় খন্ড, ৩৬ পৃষ্ঠা)
আল্লাহ্ তাআলার রহমত তাঁদের উপর বর্ষিত হােক এবং তাঁদের সদকায় আমাদের ক্ষমা হােক।
اَلْحَمْدُ اللهِ عَزَّوَجَلَّ তবলীগে কুরআন ও সুন্নাতের বিশ্বব্যাপী অরাজনৈতিক সংগঠন দাওয়াতে ইসলামী দুনিয়ার অসংখ্য দেশে সুন্নাতের বাহার! ছড়াচ্ছে। প্রত্যেক মুসলমানের উচিত, দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণের জন্য দাওয়াতে ইসলামীর মাদানী পরিবেশে সম্পৃক্ত হয়ে নিজের এমন মানসিকতা তৈরী করে নেয়া যে, “আমাকে নিজের এবং সারা দুনিয়ার। মানুষের সংশােধনের চেষ্টা করতে হবে।”
_______________
কিতাব : ফয়যানে সুন্নাত
লেখক : আমীরে আহলে সুন্নাত মাওলানা মুহাম্মদ বিলাল মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবীয়া (দা.)
সূত্রঃ 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন