পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের সময় ও নিয়ত


ফজরের নামায

ফজরের নামায সোবহে সাদিক হতে সূর্যোদয়ের পূর্ব পর্যন্ত পড়তে পারা যায়। পূর্বাকাশের নীচে শেষ রাত্রিতে উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত যে সাদা অংশ দেখা যায়, তাকে সোবহে সাদিক বলে। ফজরের নামায ৪ রাকাত। ২ রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা এবং ২ রাকাত ফরয।


ফজরের দুই রাকাত সুন্নাত নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوَةِ الْفَجْرِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক্য়াতাই ছালাতিল্ ফাজ্রে ছুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ্ শারিফাতে আল্লাহু আক্বর।


ফজরের সুন্নত নামাযে সূরা ফাতিহার পর যে কোন সূরা পড়া যাবে।



ফজরের দুই রাকাত ফরয নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوَةِ الْفَجْرِ فَرْضُ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ  كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক্য়াতাই সালাতিল্ ফাজ্রে ফারদোল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ্ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



ফরয নামাযের প্রথম রাকাতে ক্বিরাত একটু লম্বা পড়া এবং দ্বিতীয় রাকাতে প্রথম রাকাত হতে একটু ছোট পড়া উত্তম বা মোস্তাহাব। যদি কোন সময় ফজরের নামায জমাতে পড়ার দরুন দুই রাকাত সুন্নত নামায পড়তে পারা না যায়, তবে উহা সূর্য্যােদয়ের কিছুক্ষণ পরে পড়তে হবে।



যোহরের নামায



যোহরের নামাযের সময় সূর্য পশ্চিম দিকে ঢলে পড়ার পর থেকে আরম্ভ করে প্রত্যেক বস্তুর মূল ছায়া ব্যতীত এর দ্বিগুণ হওয়া পর্যন্ত। যোহরের নামায ১২ রাকাত। ৪ রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা, ৪ রাকাত ফরয, ২ রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা, ২ রাকাত নফল।



যোহরের ৪ রাকাত সুন্নাত নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى اَرْبَعَ  رَكْعَاتِ صَلٰوَةِ الظُّهْرِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু-আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা আরবা‘আ রাক্য়াতে সালাতিয্ যোহরে সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



এই ৪ রাকাত সুন্নাত নামাযের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন সুরা পড়তে পারা যায়।



যোহরের ৪ রাকাত ফরয নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى اَرْبَعَ  رَكْعَاتِ صَلٰوَةِ الظُّهْرِ فَرْضُ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু-আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা আরবা‘আ রাক্য়াতে সালাতিয্ যোহরে র্ফাদোল্লাহি  তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



এই ৪ রাকাত ফরয নামাযের প্রথম দুই রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন সূরা পড়তে পারা যায় এবং শেষের দুই রাকাতের প্রত্যেক রাকাতে শুধু সূরা ফাতিহা পড়তে হয়।



যোহরের ২ রাকাত সুন্নাত নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوَةِ الْظُّهْرِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক্য়াতাই সালাতিল্  যোহরে ছুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ্ শারিফাতে আল্লাহু আক্বর।



এই ২ রাকাত সুন্নাত নামাযের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন সূরা পড়তে পারা যায়।



যোহরের ২ রাকাত নফল নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوَةِ النَّفْلِ مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক্য়াতাই সালাতিল্ নাফলে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ্ শারিফাতে আল্লাহু আক্বর।


এ নফল নামাযে সূরা ফাতিহার পর যে কোনো সূরা পড়া যাবে।



আছরের নামায



আছরের নামাযের সময় হচ্ছে বস্তুর মূল ছায়া ব্যতীত দ্বিগুণ হওয়ার পর হতে সূর্য্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত পড়া যায়। তবে সূর্য্যাস্তের আনুমানিক ২০ মিনিট পূর্ব হতে মাকরূহ সময় আরম্ভ হয়। আছরের নামায ৮ রাকাত। ৪ রাকাত সুন্নাতে গায়রে মুয়াক্কাদা, ৪ রাকাত ফরয।



আছরের ৪ রাকাত সুন্নাত নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى اَرْبَعَ  رَكْعَاتِ صَلٰوَةِ الْعَصْرِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু-আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা আরবা‘আ রাক্য়াতে সালাতিল্ আছরে সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



এ ৪ রাকাত সুন্নাত নামাযের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার পর যে কোনো সূরা পড়া যাবে।



আছরের ৪ রাকাত ফরয নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى اَرْبَعَ  رَكْعَاتِ صَلٰوَةِ الْعَصْرِ فَرْضُ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু-আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা আরবা‘আ রাক্য়াতে সালাতিল্ আছরে ফারদোল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



এই ৪ রাকাত ফরয নামাযের প্রথম ২ রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন সূরা পড়তে পারা যায় এবং শেষের ২ রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়তে হয়।



মাগরিবের নামায



মাগরিবের নামাযের সময় হচ্ছে সূর্য্যাস্তের পর হতে আরম্ভ হয়ে যতক্ষণ পশ্চিমাকাশে লালবর্ণ থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত। মাগরিবের নামায ৭ রাকাত। ৩ রাকাত ফরয, ২ রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা ও ২ রাকাত নফল।



মাগরিবের ৩ রাকাত ফরয নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى ثَلٰثَ  رَكْعَاتِ صَلٰوَةِ الْمَغْرِبِ فَرْضُ  اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু-আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা সালাছা রাক্য়াতে সালাতিল্ মাগরিব ফারদাল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



এই ৩ রাকাত ফরয নামাযের প্রথম ২ রাকাতে সূরা ফাতিহার পর যে কোন সূরা পড়তে পারা যায় এবং শেষের রাকাতে শুধু সূরা ফাতিহা পড়তে হয়।



মাগরিবের ২ রাকাত সুন্নত নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوَةِ الْمَغْرِبِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক্য়াতাই সালাতিল্ মাগরিবে সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ্ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



এই দুই রাকাত সুন্নাত নামাযের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন সূরা পড়তে পারা যায়।


২ রাকাত নফল নামায-এর নিয়ত ও নিয়ম যোহরের নফল নামাযের অনুরূপ।



এশার নামায



এশার নামাযের সময় হচ্ছে সূর্য্যাস্তের পর পশ্চিমাকাশে সাদাবর্ণ শেষ হওয়ার পর থেকে আরম্ভ করে সোবহে সাদিক পর্যন্ত। তবে উত্তম সময় হচ্ছে মধ্য রাত পর্যন্ত। এশার নামায ১৭ রাকাত। ৪ রাকাত সুন্নাতে গায়রে মুয়াক্কাদা, ৪ রাকাত ফরয, ২ রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা, ২ রাকাত নফল, ৩ রাকাত বিতর ও ২ রাকাত নফল।



এশার ৪ রাকাত সুন্নাত নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى اَرْبَعَ  رَكْعَاتِ صَلٰوَةِ الْعِشَاءِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু-আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা আরবা‘আ রাক্য়াতে সালাতিল্ এশায়ি সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



এই ৪ রাকাত সুন্নাত নামাযের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন সূরা পড়তে পারা যায়।



এশারের ৪ রাকাত ফরয নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى اَرْبَعَ  رَكْعَاتِ صَلٰوَةِ الْعِشَاءِ فَرْضُ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু-আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা আরবা‘আ রাক্য়াতে সালাতিল্ এশায়ি ফারদোল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।



এই ৪ রাকাত ফরয নামাযের প্রথম ২ রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন সূরা পড়া যাবে। শেষের ২ রাকাতের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতেহা পড়তে হবে।



এশার ২ রাকাত সুন্নাত নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ أَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكَعَتَىْ صَلٰوةِ الْعِشَاءِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ أَ كْبَرُ.


উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক্য়াতাই সালাতিল্ এশায়ি সুন্নাতু রাসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল্ কা‘বাতিশ্ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।


এই ২ রাকাত সুন্নত নামাযের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন সূরা পড়তে পারা যায়।


২ রাকাত নফল নামায-এর নিয়ত ও নিয়ম যোহরের নফল নামাযের অনুরূপ।



বিতর নামায



বিতর নামায তিন রাকাত যা আদায় করা ওয়াজিব। প্রত্যেক তিন রাকাতের মধ্যে সূরা ফাতিহার সাথে অন্য সূরা মিলাতে হবে। ৩য় রাকাতে সূরা ফাতিহা ও ক্বিরাত পড়ার পর উভয় হাত তাকবীরে তাহরীমার ন্যায় কান পর্যন্ত উঠিয়ে আল্লাহু আকব্র বলে নাভির নিচে উভয় হাত বাঁধবে। এরপর চুপে চুপে দু‘আয়ে কুনুত পাঠ করবে। দু‘আ কুনুত পাঠ শেষে রুকু-সিজদা ও তাশাহ্হুদ, দুরূদ ও দু‘আ পাঠ শেষ করে সালাম ফিরিয়ে নামায শেষ করবে। বিতর নামায শুধুমাত্র রমযান শরীফের তারাবির নামাযের পর জামাতে আদায় করবে।  



বিতর নামাযের নিয়ত


نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّـىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى ثَلٰثَ رَكْعَاتِ صَلٰوةِ الْوِتْرِ وَاجِبُ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ اَكْبَرُ .


উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা ছালাছা রাক্য়াতে সালাতিল বিতরে ওয়াজিবুল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা‘বাতিশ্ শারীফাতে আল্লাহু আক্বর।

___________________

গাউছিয়া আজিজিয়া নামায শিক্ষা

রচনায়ঃ মুহাম্মদ আজিজুল হক আল্-কাদেরী (রহ)

সূত্রঃ 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন