কছিদায়ে গাউছিয়া পাঠের গুরুত্ব
আল্লাহ্ জাল্লা শানুহু হযরত গাউছে পাকের উছিলায় যদি তৌফিক দেন তাহলে এ অধম কছিদায়ে গাউছিয়া আলিয়ার ব্যাখ্যাগ্রন্থ লেখার সাথে সাথে প্রত্যেকটি شعر এর خاصيت এবং কোন شعر কোন মকছুদ পূরণের জন্য কতবার পড়তে হবে এবং ফয়েজে পরিপূর্ণ এ কছিদাগুলো পাঠের উপকারিতা বর্ণনা করা হবে انشاء الله । উদাহরণ স্বরূপ কয়েকটি شعر পাঠের নিয়মাবলী ও উপকার বর্ণনা করা হচ্ছে।
مَقَامُكُمُ الْعُلىٰ جَمْعًا وَّلَكِنْ
مَقَامِىْ فَـوْقَـكُمْ مَازَالَ عَالِىْ
এ شعر খানা উচ্চ মর্যাদা লাভের উদ্দেশ্যে এগার শত বার যদি নির্জনে বসে পাঠ করে তাহলে তা ইনশাআল্লাহ্ অর্জন করবে।
وَوَلَّانِىْ عَلٰى الْاَقْطَابِ جَمْعًا
فَحُكْمِىْ نَافِذٌ فِىْ كُلِّ حَالِى
এ شعر খানা (১) প্রথমত এগার দিন এক হাজার বার করে এবং এরপর ১০০ বার করে একাধারে তিনদিন পাঠ করলে সকল সৃষ্টি তার অনুগত হয়ে যাবে।
(২) সন্তান লাভের উদ্দেশ্যে এ ‘শের’ এর আবজাদ সংখ্যাগুলোর নকশা গোলাপ নির্জাস অথবা জাফরান দ্বারা লিখে ঐ বন্ধ্যা মহিলা হায়েজ হতে পবিত্র হওয়ার পর তার নাভির উপর বেঁধে দিলে তার গর্ভ নষ্ট হবে না। সন্তান লাভ করবে ইনশাআল্লাহ্। তবে এ ‘শের’খানার নীচে গাউছে পাকের এগার নাম লিখতে হবে।
(৩) শত্রু ধ্বংশের জন্য ১১দিন এগার শত বার পরিত্যক্ত কূপের মাটির উপর পড়ে দম করে এ মাটি শত্রুর ঘরে অথবা ঘরের দিকে নিক্ষেপ করবে।
এভাবে প্রত্যেকটি শের এর পৃথক পৃথক خاصيت এবং সেগুলোর পরিপূর্ণ ব্যাখ্যাগ্রন্থ আগ্রহী জনগণের সামনে পেশ করার প্রত্যাশা রাখি انشاء الله العزيز ।
_____________
কালামুল আউলিয়া ফি শানে ইমামিল আউলিয়া
রহমাতুল্লাহে তায়ালা আলাইহিম আজমাঈন
রচনায়:মুহাম্মদ আজিজুল হক আল্-কাদেরী
অনুবাদ: অধ্যক্ষ আল্লামা মুহাম্মদ নুরুল আলম খাঁন
🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan]
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন