দ্বঈফ বা দুর্বল হাদিস ফাযায়েল আমলের জন্য গ্রহণযোগ্য তাতে মুহাদ্দিসীনগণ একমত পোষণ করেছেন। ইলমে হাদিসের এ নীতিমালাটি এখানে এ জন্য উল্লেখ করলাম বর্তমান আহলে হাদিসগণ দ্বঈফ সনদের হাদিসের উপর আমল করা বৈধ নয় বলে উল্লেখ করেন।১৯
➥১৯. এ বিষয়ে আহলে হাদিসের ইমাম নাসিরুদ্দীন আলবানীর একটি গ্রন্থ উলেখযোগ্য, এটি বাংলায় প্রকাশ করা হয়েছে এবং নাম রাখা হয়েছে ‘‘ছহীহ হাদীছের পরিচয় ও হাদীছ বর্ণনার মূলনীতি’’ এটি চট্টগ্রাম, আন্দরকিল্লা, আযাদ প্রকাশন থেকে প্রকাশিত। বইটির ২৩ পৃষ্ঠায় ও ২৫ পৃষ্ঠায়, এবং ২৭ পৃষ্ঠায় আলবানী লিখেছেন যে দ্বঈফ সনদের হাদিসের উপর ভিত্তি করে কোন ক্রমেই আমল করা যাবে না। নাউযুবিল্লাহ
আহলে হাদিস আলবানী সকল মুহাদ্দিসের ইজমার বিরোদ্ধে অবস্থান নিয়ে লিখেন-‘‘অনেকে এরূপ ধারণা পোষণ করেন যে, ফাযায়েলের ক্ষেত্রে দুর্বল হাদীসের উপর আমল করা যাবে এ মর্মে কোনো মতভেদ নেই। বাস্তবিক পক্ষে তা সঠিক নয়।’’ (আলবানী, য‘ঈফ ও জাল হাদীছ সিরিজ, ১ম খণ্ড, ৫০ পৃ. তাওহীদ পাবলিকেশন্স, বংশাল, ঢাকা-১১০০)
এ বিষয়ে বিখ্যাত হাফেযুল হাদিস, ফকীহ, ইমাম নববী আশ-শাফেয়ী (رحمة الله) বলেন-
قد اتفق العلماء على جواز العمل بالحديث الضعيف فى فضائل الاعمال:مقدمة المؤلف
-‘‘উলামায়ে কিরাম এই বিষয়ে সবাই ঐকমত্য পোষণ করেছেন দুর্বল হাদিস ফাযায়েলে আমলের জন্য গ্রহণযোগ্য।’’ ২০
➥২০. ইমাম নববী : আরবাঈন : ১/২০ পৃ. এবং ইমাম ইবনে দাকিকুল ঈদ, শরহে আরবাঈনুন নববিয়্যাহ, ১/২০ পৃ.
পাঠকদের কাছেই বিচারের সিদ্ধান্ত অর্পন করা হলো, আপনারা কাকে মানবেন, আলবানীকে না ইমাম নববী (رحمة الله)সহ পৃথিবী বিখ্যাত ইমামদের!
এ বিষয়ে এক নং নীতিমালার আলোচনায় কতিপয় আহলে হাদিসদের জঘন্য বক্তব্যও উল্লেখ করে এসেছি। এখন আমি এ বিষয়ের সপক্ষে আপনাদের সামনে পৃথিবী বিজ্ঞাত আলেমদের অভিমত তুলে ধরার চেষ্টা করবো, ইনশা আল্লাহ।
✦ অভিমত নং-১: দ্বঈফ হাদিস আমল যোগ্য তার ব্যাপারে হানাফী মাযহাবের অন্যতম ইমাম কামালুদ্দীন ইবনে হুমাম (رحمة الله) বলেন,
وَرَوَى الْحَاكِمُ عَنْهُ - ﷺ - إنْ سَرَّكُمْ أَنْ تُقْبَلَ صَلَاتُكُمْ فَلْيَؤُمَّكُمْ خِيَارُكُمْ فَإِنْ صَحَّ وَإِلَّا فَالضَّعِيفُ غَيْرُ الْمَوْضُوعِ يُعْمَلُ بِهِ فِي فَضَائِلِ الْأَعْمَالِ، -
-‘‘ইমাম হাকিম (رحمة الله) স্বীয় কিতাব (আল-মুস্তাদরাক) হুযূর (ﷺ) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন, ‘যদি তোমাদের অন্তর চায় যে, তোমাদের নামায কবুল করা হোক, তবে তোমাদের মধ্যে উত্তম ব্যক্তিই যেন ইমাম হন।’ আলোচ্য হাদিস সহীহ হলে তো ভাল, অন্যথায় হাদিসটি দ্বঈফ বানোয়াট নয়, আর দ্বঈফ হাদিস অনুযায়ী আমল করা যাবে, আমল বা ফযিলত প্রমাণের ক্ষেত্রে এমন হাদিস অবশ্যই দলীল।’’ ২১
➥২১. আল্লামা কামাল উদ্দীন ইবনে হুমাম : ফতহুল কাদীর, ১/৩৪৯ পৃ.
✦ অভিমত নং-২: ইমাম সৈয়দ আবু তালেব মক্কী (رحمة الله) রচিত গ্রন্থ ‘কুউয়াতুল কুলূব’ কিতাবে লিখেন,
بعض ما يضعف به رواة الحديث وتعلل به أحاديثهم لا يكون تعليلاً ولا جرحاً عند الفقهاء ولا عند العلماء بالله تعالى مثل أن يكون الراوي مجهولاً لإيثاره الخمول، وقد ندب إليه أو لقلة الأتباع له إذ لم يقم لهم الأثرة عنه -
-‘‘এমন কিছু বিষয়, যেগুলোর কারণে হাদিস বর্ণনাকারীকে দুর্বল এবং তাঁদের বর্ণিত হাদিস সমূহকে সহীহ নয় বলে ঘোষণা দেয়া হয়। সম্মানিত ফিক্বহ বিশারদগণ ও ওলামা-ই-কেরাম সেগুলোকে দ্বঈফ বলার যোগ্য কিংবা ত্র“টিযুক্ত হিসেবে বিবেচনা করেন না। যেমন বর্ণনাকারীর নাম উল্লেখ না থাকা বা অপরিচিত হওয়া। কারণ, এমনও হতে পারে যে, বর্ণনাকারী নিজেই তার নাম গোপন করেছেন। নিজেকে প্রকাশ ও প্রচারে উৎসুক না হওয়ার বিষয়ে শরীয়াতে প্রমাণিক দলীল রয়েছে। অথবা এ জন্যই তিনি অপরিচিত হয়েছেন যে, তাঁর ছাত্র সংখ্যা কিংবা অনুসারী সংখ্যা একেবারে নগন্য। ফলে ব্যাপক হারে মানুষ তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করার সুযোগ পায়নি।’’ (কুউয়াতুল কুলুব, প্রথম খণ্ড, পৃ.৩০০, দারুল কুতুব ইলমিয়্যাহ, বয়রুত)
✦ অভিমত নং-৩: আল্লামা মুফতী আমীমুল ইহসান (رحمة الله) বলেন,
والضعيف غير الموضوع بانفراده يعمل عليه فى الفضائل استحبابا ولا يحتج به فى الاحكام نعم يكفى للاعتضاد الا اذا كان فيه الاحتياط-
-‘‘দুর্বল হাদিস যদি কাল্পনিক না হয় যদিও তা একক রাবী কর্তৃক বর্ণিত হয়ে থাকে, তবু ফযীলতের বেলায় তার উপর আমল করা মুস্তাহাব। তবে শরীয়তের বিধান প্রয়োগের ক্ষেত্রে এ হাদিস কার্যকর হবে না। হ্যাঁ, তবে সতর্কতার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জোর প্রকাশের জন্য দুর্বল হাদিসকেও দলীল হিসেবে পেশ করা যেতে পারে।’’ ২২
➥২২. আল্লামা মুফতী আমিমুল ইহসান : মিযানুল আখবার, পৃ-১৫
✦ অভিমত নং-৪: ইমাম আযম আবু হানিফা (رحمة الله) মত সর্ম্পকে বলা হয়ে থাকে,
وقد ذهب ابو حنيفة رضى الله تعالى عنه ان ضعيف الحديث عنده اولى من الرأى-
-‘‘ইমাম আবু হানিফা (رحمة الله) এ মত দৃঢ়ভাবে পোষণ করেছেন যে, দুর্বল হাদিস কিয়াসী রায় অর্থাৎ নিজস্ব মতামত থেকে অনেক উত্তম।’’ ২৩
➥২৩. মুফতি আমিমুল ইহসান : মিযানুল আখবার, পৃ-১৫, ইবনে হাজার মক্কী, আল খায়রাতুল হিসান, ২৭ পৃ. মিশর হতে প্রকাশিত।
❏ ইমাম যাহাবী (رحمة الله) উল্লেখ করেন-
قَالَ أَبُو مُحَمَّدِ بْنُ حَزْمٍ: جَمِيعُ الْحَنَفِيَّةِ مُجْمِعُونَ عَلَى أَنَّ مَذْهَبِ أَبِي حَنِيفَةَ أَنَّ ضَعِيفَ الْحَدِيثِ أَوْلَى عِنْدَهُ مِنَ الْقِيَاسِ وَالرَّأْيِ.
-‘‘ইমাম আবু মুহাম্মদ ইবনে হাযম (رحمة الله) বলেন, সকল হানাফীগণ এ বিষয়ে একমত কোন আলেমের নিজ কিয়াস এবং রায় হতে দ্বঈফ সনদের হাদিসের আমল করা উত্তম।’’ (যাহাবী, তারিখুল ইসলাম, ৩/৯৯০ পৃ. ক্রমিক. ৪৪৫)
✦ অভিমত নং-৫: বিশ্ববিখ্যাত ফতোয়াবিদ এবং মুহাদ্দিস ইমাম ইবনে আবেদীন শামী (رحمة الله) ফতোয়ায়ে শামীর ১ম খণ্ড بَابُ الَاذَانْ এ লিখেন-
وَالْعَارِفِ الشَّعْرَانِيِّ عَنْ كُلٍّ مِنْ الْأَئِمَّةِ الْأَرْبَعَةِ أَنَّهُ قَالَ: إذَا صَحَّ الْحَدِيثُ فَهُوَ مَذْهَبِي، عَلَى أَنَّهُ فِي فَضَائِلِ الْأَعْمَالِ يَجُوزُ الْعَمَلُ بِالْحَدِيثِ الضَّعِيفِ كَمَا مَرَّ أَوَّلَ كِتَابِ الطَّهَارَةِ
-‘‘আরিফ কুল সম্রাট ইমাম শা’রানী (رحمة الله) বলেন, নিশ্চয় চার মাযহাবের ইমামগণ বলেছেন, সহীহ হাদিস হলো আমাদের মাযহাব। কিন্তু ফাযায়েল আমলের জন্য দ্বঈফ বা দুর্বল হাদিস আমল করা জায়েয। যা আমি এ গ্রন্থের কিতাবুত ত্বাহারাত অধ্যায়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।’’ ২৪
➥২৪. ইমাম ইবনে আবেদীন শামী : ফতোয়ায়ে শামী, পৃ-১/৩৮৫ পৃ. কিতাবুল আযান
✦ অভিমত নং-৬: বিশ্ববিখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (رحمة الله) উমদাতুল ক্বারী শরহে বুখারীর মুকাদ্দামায় দ্বঈফ হাদিসের বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন,
وقد جوز العلماء التساهل فى الضعيف من غير بيان ضعفه فى المواعظ والقصص وفضائل الاعمال-
-‘‘ওলামায়ে কেরামের নিকট দ্বঈফ হাদিস ওয়াজ ও কাহিনীর জন্য এবং ফাযায়েলে আমলের জন্য গ্রহণযোগ্য।’’ ২৫
➥২৫. আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী : উমদাতুল ক্বারী, শরহে বুখারী : ১/৯ পৃ.
✦ অভিমত নং-৭: বিশ্ববিখ্যাত মুফাস্সির, মুহাদ্দিস, ফকিহ আল্লামা ইসমাঈল হাক্কী (رحمة الله) ’’তাফসীরে রুহুল বায়ানে’’ বলেন-
لكن المحدثين اتفقوا على ان الحديث الضعيف يجوز العمل به فى الترغيب والترهيب–
-‘‘তবে মুহাদ্দিসীনে কিরাম এ ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করেছেন যে, আকর্ষণ সৃষ্টি ও ভীতি সঞ্চারের বেলায় দ্বঈফ হাদিস অনুযায়ী আমল করা যায়েয।’’ ২৬
➥২৬. আল্লামা ইসমাঈল হাক্কী : তাফসিরে রুহুল বায়ান, ২/৪১০ পৃ.
তিনি কিতাবের অন্যস্থানে বলেন ,
يقول الفقير قد صح عن العلماء تجويز الاخذ بالحديث الضعيف فى العمليات فكون الحديث-
-‘‘এই অধম ফকীর আরজ করছি যে, ওলামায়ে কেরাম থেকে আমলের ব্যাপারে দ্বঈফ হাদিস গ্রহণযোগ্য। ব্যাপারটি বিশুদ্ধ সূত্রে বর্ণিত আছে।’’ ২৭
➥২৭. আল্লামা ইসমাঈল হাক্কী : তাফসীরে রুহুল বায়ান, ৭/ পৃ. ২২৯
❏ তিনি তার আরেক গ্রন্থে লিখেন-
وفى كلام الحافظ السيوطي لم يثبت فى التلقين حديث صحيح او حسن بل حديثه ضعيف باتفاق جمهور المحدثين والحديث الضعيف يعمل به فى فضائل الأعمال
-‘‘ইমাম হাফেয সুয়ূতি (رحمة الله) বক্তব্য হলো কবরে তলকীনের হাদিস দৃঢ়ভাবে প্রমাণিত নয়, এ বিষয়ের হাদিসটি সহীহ বা হাসান কোন পর্যায়ের নয়, বরং এ বিষয়ক হাদিসটি দ্বঈফ; কিন্তু জমহুর মুহাদ্দিসগণ একমত যে দ্বঈফ হাদিস ফাযায়েলে আমালের জন্য গ্রহণযোগ্য।’’ (তাফসিরে রুহুল বায়ান, ৪/৪১৭ পৃ.)
❏ তিনি আরেক স্থানে লিখেন-
ان الحديث الضعيف يعمل به فى فضائل الأعمال
-‘‘নিশ্চয় হাদিসে যঈফ ফাযায়েলে আমলের জন্য গ্রহণযোগ্য।’’ (তাফসিরে রুহুল বায়ান, ৭/১৮৬ পৃ.)
✦ অভিমত নং-৮: আল্লামা ইমাম আবু তালিব মক্কী (رحمة الله) বলেন,
الاحاديث وفي فضائل الأعمال وتفضيل الأصحاب متقبلة محتملة على كل حال مقاطيعها ومراسيلها لا تعارض ولا ترد،ৃ.. كذلك كان السلف يفعلون-
-‘‘ফাযায়েলে আমল এবং সাহাবাদের বা কারও ফযীলত বর্ণনার ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসগণ একমত এই যে, তা যে প্রকারের হোক না কেন সেটা গ্রহণযোগ্য ও গৃহীত। যদিও তা সনদ অসংযুক্ত অথবা মুরসাল হয়, তার বিরোধীতা করা বা খণ্ডন করা যাবে না। এমনকি পূর্ব যুগের ইমামগণ এরুপই করেছেন।’’ ২৮
➥২৮. আল্লামা আবু তালিব মক্কী : কুউয়াতুল কূলুব : ১/৩০১ পৃ.
✦ অভিমত নং-৯: ইমাম নববী (رحمة الله) বলেন-
قد اتفق العلماء على جواز العمل بالحديث الضعيف فى فضائل الاعمال:مقدمة المؤلف
-‘‘উলামায়ে কেরাম এই বিষয়ে সবাই ঐকমত্য পোষণ করেছেন দুর্বল হাদিস ফাযায়েলে আমলের জন্য গ্রহণযোগ্য।’’ ২৯
➥২৯. ইমাম নববী : আরবাঈন : ১/২০ পৃ. এবং ইমাম ইবনে দাকিকুল ঈদ, শরহে আরবাঈনুন নববিয়্যাহ, ১/২০ পৃ.
✦ অভিমত নং-১০: আল্লামা ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতি (رحمة الله) বলেন,
(وَيَجُوزُ عِنْدَ أَهْلِ الْحَدِيثِ وَغَيْرِهِمُ التَّسَاهُلُ فِي الْأَسَانِيدِ) الضَّعِيفَةِ (وَرِوَايَةُ مَا سِوَى الْمَوْضُوعِ مِنَ الضَّعِيفِ وَالْعَمَلُ بِهِ مِنْ غَيْرِ بَيَانِ ضَعْفِهِ وَفَضَائِلِ الْأَعْمَالِ وغيرها (مِمَّا لَا تَعَلُّقَ لَهُ بِالْعَقَائِدِ وَالْأَحْكَامِ)وَمَنْ نُقِلَ عَنْهُ ذَلِكَ: ابْنُ حَنْبَلٍ، وَابْنُ مَهْدِيٍّ، وَابْنُ الْمُبَارَكِ، قَالُوا: إِذَا رُوِّينَا فِي الْحَلَالِ وَالْحَرَامِ شَدَّدْنَا، وَإِذَا رُوِّينَا فِي الْفَضَائِلِ وَنَحْوِهَا تَسَاهَلْنَا.-
-‘‘মুহাদ্দিস ও অন্যান্য ওলামাদের বক্তব্য হলো দুর্বল সনদ সম্পর্কে অথবা কিছু ছাড় দেওয়া এভাবে যে মওদ্বু বা বানোয়াট না হয়, তা ফাযায়েল আমল এবং অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে আমল করা বৈধ আছে। যদি তা আহকাম ও আকায়েদের সাথে সম্পর্ক না হয়, যে ইমামগণ এ মত পোষণ করেছেন, তাঁদের মধ্যে ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, ইমাম ইবনে মাহদী, ইমাম ইবনুল মোবারক সংযুক্ত আছেন। তাঁরা বলেন যে, আমরা হালাল হারামের মধ্যে হাদিস বর্ণনা করতে গিয়ে কঠিনতা অবলম্বন করেছি এবং ফাযায়েল বর্ণনার ক্ষেত্রে নম্রতা অবলম্বন করেছি।’’৩০
➥৩০. ইমাম আব্দুর রহমান জালালুদ্দীন সুয়ূতি : তাদরীবুর রাবী, ১/৩৫১ পৃ.
━━━━━━━━━━━━━━━━
🌍 তথ্যসূত্রঃ [শহিদুল্লাহ বাহাদুর গ্রন্থসমগ্র এপ্স]
ডাউনলোড লিংকঃ bit.ly/Sohidullah
অথবা, এপ্সটি পেতে প্লে স্টোরে সার্চ করুন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন