হযরত যাবের ইবনে আব্দুল্লাহ আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী ( ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺁﻟﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ )-এর শেষ বাণী যা তিনি বিদায় হজ্জে একলক্ষ বিশ হাজার সাহাবীদের মাঝে এরশাদ করেছিলেন: “হে মানব সম্প্রদায়! আমি তোমাদের মধ্যে দু‘টি সমপরিমাণ ভারি বস্তু রেখে যাচ্ছি যদি এ দু‘টিকে আঁকড়ে ধরে থাক (অনুসরণ কর) তাহলে কখনই পথভ্রষ্ট হবে না। আর যদি একটিকে ছাড় তাহলে পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। তার প্রথমটি হচ্ছে আল্লাহর কিতাব (কোরআন) দ্বিতীয়টি হচ্ছে আমার ইতরাত, আহলে বাইত [(আলী, ফাতেমা, হাসান ও হোসাইন (আঃ)]; এ দু‘টি কখনই পরস্পর হতে বিচ্ছিন্ন হবে না যতক্ষণ না হাউজে কাউসারে আমার সাথে মিলিত হবে। তাদের সাথে তোমরা কিরূপ আচরণ করো এটা আমি দেখবো”।
[সূত্রঃ সহীহ্ তিরমীজি, খঃ-৬, হাঃ-৩৭৮৬, ৩৭৮৮ (ই,ফাঃ); সহীহ্ মুসলিম, খঃ-৫,হাঃ-৬০০৭, ৬০১০, (ই;ফাঃ); মেশকাত, খঃ-১১, হাঃ-৫৮৯২-৫৮৯৩, (এমদাদীয়া); তাফসীরে মাজহারী,খঃ-২, পৃঃ-১৮১, ৩৯৩, আল্লামা সানাউল্লাহ পানিপথি (ইফাঃ); তাফসীরে হাক্কানী (মাওলানা শামসুল হক ফরীদপূরি), পৃঃ-১২-১৩ (হামিদীয়া); তাফসীরে নূরুল কোরআন, খঃ-৪, পৃঃ-৩৩ (মাওলানা আমিনুল ইসলাম); মাদারেজুন নাবুয়াত, খঃ-৩, পৃঃ-১১৫ শায়খ আব্দুল হক মুহাদ্দেস দেহলভী, তাফসীরে মারেফুল কোরআন, খঃ-১, পৃঃ-৩৭১, মুফতি মোঃ সফী (ই,ফাঃ); কুরআনুল করিম (মাওলানা মহিউদ্দিন খান), পৃঃ-৬৫; সিরাতুন নবী, খঃ-২, পৃঃ-৬০৫, আল্লামা শবলি নুমানী (তাজ কোং); আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খঃ-৫, পৃঃ-৩৪৫ খঃ-৭, পৃঃ-৬১৬ (ই,ফাঃ); কাতেবীন ওহী, পৃঃ-১৬৬ (ই,ফাঃ); আশারা মোবাশশারা (ফাযেলে দওবন্দ), পৃঃ-১৬৩ (এমদাদীয়া); বোখারী শরীফ, খঃ-৫, পৃঃ-২৮০, ২৮২, (হামীদিয়া); রিয়াদুস সালেহীন, খঃ-১, পৃঃ-২৫৫ (ই, সেন্টার); মাসিক মদিনা (জুন,২০০৫), পৃঃ-১৫;সুফি দশর্ন, পৃঃ-৩৩, ৩৮, (ই,ফাঃ); দিওয়ানে মইনুদ্দিন, পৃঃ-৪৯১ (জেহাদুল ইসলাম); বিশ্ব নবী বিশ্ব ধর্ম (ফজলুর রহমান), পৃঃ-১৮৮ (মল্লিক ব্রাদার্স কলকাতা); বিশ্ব নবী, পৃঃ-৫৩৩ (অধ্যাপক মাওলানা সিরাজ উদ্দিন); যে ফুলের খুশবুতে সারা জাহান মাতোয়ারা (মাওলানা আমিনুল ইসলাম), প:-২৩০; শান্তির নবী,পৃঃ, ১৫৯-১৬২, (ফজলুর রহমান খান, দায়েমী কমপ্লেক্স); মাসিক সুরেশ্বর,(মার্চ,২০০১), পৃঃ-১০;শাহাদাতে আহলে বাইত, পৃঃ-৮৪, (খানকা আবুল উলাইয়াহ); সাহাবা চরিত, পৃঃ-২৮, ২৯ (মাওলানা,মোঃ যাকারিয়া); মহানবীর ভাষণ, পৃঃ-২১১ (আব্দুল কাইয়ুম নাদভী (ই,ফাঃ); আল মুরাজায়াত, পৃঃ-২৮, ২২৩ (আল্লামা শারাফুদ্দীন মুসাভী); ওহাবী পরিচয়, পৃঃ-১৩৫-১৩৭, (রেদওয়ানিয়া লাইঃ ১৯৯০ ইং); ইসলামিয়াত, পৃঃ-৩৩ (ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমী (ই, ফাঃ); রহমতে দো আলম মোহাম্মদ, পৃঃ-১১২, (ইস্টার্ন, লাইব্রেরী); যুলফিকারই মুর্তুজা, পৃঃ-১৫৪ (আটরশি); মদীনার আলো, পৃঃ-৫৮ (ডাঃ সুফী সাগর সাম্স, আজিমপুর দায়রা শরিফ); কাসাসুল আম্বিয়া, পৃঃ-৫২১-৫২২ (তাজ কোং, ১৪১০,বাংলা); রাষ্ট্র ও খিলাফত, পৃঃ-২০৬ (মোহাঃ আলাউদ্দিন খান); হযরত আলী, পৃঃ-৫৬ (এমদাদিয়া); আরজাহুল মাতালেব,পৃঃ-৫৬৮ (উদ্দু); ইয়ানাবিউল মুয়াদ্দাত, পৃঃ-৬৭-৭৬, (উর্দ্দু); মাদারেজুন নাবুয়াত, খঃ-২, পৃঃ-৫৮৫ (উর্দ্দু); সহীহ্ মুসলিম, খঃ-৫, পৃঃ-৩৭৪-৩৭৫, হাঃ-৬১১৯, ৬১২২, (আহলে হাদীস লাইব্রেরী); রিয়াদুস সালিহীন, খঃ-১, পৃঃ-৩০৯ (হুসাইন আল মাদানী প্রকাশনী, আহলে হাদীস); সংক্ষিপ্ত তাফসীর আল মাদানী, খঃ-৮, পৃঃ-১৫ (হুসাইন আল মাদানী প্রকাশনী, বংশাল, আহলে হাদীস); সিলসিলাত আল আহাদিস আস সাহীহাহ্ (নাসিরউদ্দিন আলবানী, কুয়েত আদদ্বার আস সালাফীয়া, খঃ-৪, পৃঃ-৩৫৫-৩৫৮, হাঃ-১৭৬১, (আরবী); (নাসিরউদ্দিন আলবানীর মত এই হাদীসটি সহীহ্)]।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন