নবীজির মু'জিযা
(১১২)
----------
রক্তপানে জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত হওয়া
❏ হযরত ইমাম বায়হাকী (رحمة الله) হযরত আমর ইবনে সায়েব (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, উহুদ যুদ্ধের দিন যখন নবী করিম (ﷺ) আহত হলেন তখন আবু সাঈদ খুদরী (رضي الله عنه)’র পিতা হযরত মালেক (رضي الله عنه) হুযূর (ﷺ)’র আহত স্থানে থেকে রক্ত চুসে চুসে পরিস্কার করেছিলেন। তাকে বলা হল তুমি মুখ থেকে রক্ত থু দিয়ে ফেলে দাও। তখন সে বলল, খােদার কসম! আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)'র রক্ত মােবারক কখনাে ফেলবােনা। এরপর তিনি যুদ্ধে লিপ্ত হলেন। রাসূল (ﷺ) এরশাদ করেন, কারাে যদি জান্নাতী ব্যক্তি দেখতে ইচ্ছে হয় সে যেন মালেক কে দেখে। তারপর সে যুদ্ধ করতে করতে শাহাদত বরণ করেন। ●146
_____________________________
🔺১৪৬. ইমাম সুয়ূতী, জালাল উদ্দিন সুয়ুতী (رحمة الله) (৯১১হি.), আল খাসায়েসুল কুবরা, আরবী, বৈরুত, খণ্ড:১ম পৃ:৩৬১)।
++++++++
বিষয় ভিত্তিক মুজিযাতুর রাসূল (ﷺ)
হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ ওসমান গণি
আরবি প্রভাষক,জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া,ষােলশহর, চট্টগ্রাম।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন