উৎসর্গ
====
১৯৯৫ ইংরেজী সালটি ছিল আমার জন্য বেদনা ও শোকের বছর। জীবন সঙ্গিনীর দীর্ঘ সাড়ে চার মাস অসুস্থতার পর ১৬ই জুলাই তাঁর ইন্তিকালে আমার জীবনের একাংশ পঙ্গু হয়ে পড়ে। তা স্বত্বেও ১৯৯৫ সালের মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে নভেম্বর’৯৫ এর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে শোকের ফাঁকে ফাঁকে “নূরনবী”র পাণ্ডুলিপি লেখার কাজ করে দরবারে রেসালতে শান্তনার আশ্রয় খুঁজেছি, বিপদে ধৈর্য ধারণের শিক্ষা লাভ করেছি ও কিছুটা প্রশান্তি পেয়েছি। তাই অত্র গ্রন্থখানা রহমতের ভাণ্ডার রাহমাতুল্লিল ‘আলামীন [ﷺ], অলিকুল সম্রাট হযরত পীরানে পীর দস্তগীর গাউসুল আযম আব্দুল ক্বাদির জিলানী (رضي الله عنه), মুর্শিদে বরহক্ব গাউসে জামান হযরতুল আল্লামা হাফেজ ক্বারী শাহসূফী সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়ব শাহ (رحمة الله عليه), জান্নাতবাসী আব্বা-আম্মা ও সহধর্মিণীর স্মরণে উৎসর্গ করা হলো।
পরকালে আমার নাজাতের উছিলা এবং নবীপ্রেমিক মুসলমান ভাইবোনদের চলার পথের দিশারী হিসাবে আল্লাহ্ রাব্বুল ‘আলামীন আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসকে ক্ববুল করুন। আমীন! বিহুরমাতি ছাইয়িদিল আম্বিয়ায়ে ওয়াল মোরসালীন। সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়া আলা আলিহী ওয়া আসহাবিহী আজমাঈন।
বিনীত
গ্রন্থকার
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন