প্রিয় নবীর মু'জিযা
(২)
ইবনে আসাকের হযরত আবদুল্লাহ ইবনে যিয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন,মাসিঈ'র বছর বনী মুস্তালিকের যুদ্ধে জুআইরিয়া বিনতে হারেসকে আল্লাহ তায়ালা মালে ফাই হিসেবে রাসূল ﷺ কে দান করেন। জুআইরিয়ার পিতা তাকে মুক্ত করার জন্য ফিদইয়া নিয়ে আসল। যখন সে 'আকীক' নামক স্থানে আসল তখন সে ঐসব উট দেখলো, যেগুলো মেয়ের মুক্তিপন দেওয়ার জন্য এনেছিলো। ঐ উটগুলোর মধ্যে দু'টি উট সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ছিলো যেগুলো তার খুবই পছন্দ হল। সে ঐ দু'টি উটকে আকীক এলাকার ঘাঁটি সমূহ থেকে একটি ঘাঁটির গোপনে রেখে দিল। অবশিষ্ট উটগুলো নিয়ে নবী করীম ﷺ এর খেদমতে এসে বলল,হে মুহাম্মাদ! আপনি আমার মেয়েকে বন্দী করেছেন এগুলো তার ফিদইয়া। এগুলোর বিনিময়ে তাকে মুক্তি দিন। রাসূল ﷺ বললেন,"ঐ ইট দু'টি কোথায়? যেগুলোকে তুমি আকীক এলাকার অমুক ঘাঁটির মধ্যে গোপন করে রেখে এসেছ।" তখন হারেস বলল,আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,নিশ্চয় আপনি আল্লাহর রাসূল। ঐ উট দু'টি আমিই গোপন করে রেখেছি। আমি ও আল্লাহ ছাড়া এ ব্যাপারে কেউ জানেনা। অত:পর হারেস মুসলমান হয়ে গেলো।
(ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ূতী রহমাতল্লাহি আলাইহি (৯১১হি:), আল খাসায়েসুল কুবরা,আরবী,বৈরুত,খন্ড - ১ম,পৃ:- ৩৯২,
বিষয় ভিত্তিক মু'জিযাতুর রাসূল ﷺ,
পৃ:- ৪১)।
(২)
ইবনে আসাকের হযরত আবদুল্লাহ ইবনে যিয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন,মাসিঈ'র বছর বনী মুস্তালিকের যুদ্ধে জুআইরিয়া বিনতে হারেসকে আল্লাহ তায়ালা মালে ফাই হিসেবে রাসূল ﷺ কে দান করেন। জুআইরিয়ার পিতা তাকে মুক্ত করার জন্য ফিদইয়া নিয়ে আসল। যখন সে 'আকীক' নামক স্থানে আসল তখন সে ঐসব উট দেখলো, যেগুলো মেয়ের মুক্তিপন দেওয়ার জন্য এনেছিলো। ঐ উটগুলোর মধ্যে দু'টি উট সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ছিলো যেগুলো তার খুবই পছন্দ হল। সে ঐ দু'টি উটকে আকীক এলাকার ঘাঁটি সমূহ থেকে একটি ঘাঁটির গোপনে রেখে দিল। অবশিষ্ট উটগুলো নিয়ে নবী করীম ﷺ এর খেদমতে এসে বলল,হে মুহাম্মাদ! আপনি আমার মেয়েকে বন্দী করেছেন এগুলো তার ফিদইয়া। এগুলোর বিনিময়ে তাকে মুক্তি দিন। রাসূল ﷺ বললেন,"ঐ ইট দু'টি কোথায়? যেগুলোকে তুমি আকীক এলাকার অমুক ঘাঁটির মধ্যে গোপন করে রেখে এসেছ।" তখন হারেস বলল,আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,নিশ্চয় আপনি আল্লাহর রাসূল। ঐ উট দু'টি আমিই গোপন করে রেখেছি। আমি ও আল্লাহ ছাড়া এ ব্যাপারে কেউ জানেনা। অত:পর হারেস মুসলমান হয়ে গেলো।
(ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ূতী রহমাতল্লাহি আলাইহি (৯১১হি:), আল খাসায়েসুল কুবরা,আরবী,বৈরুত,খন্ড - ১ম,পৃ:- ৩৯২,
বিষয় ভিত্তিক মু'জিযাতুর রাসূল ﷺ,
পৃ:- ৪১)।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন