দরূদ পাঠে রাসূল (ﷺ) এর আদেশ
رغم انف رجل ذكرت عنده فلم يصل على
অর্থাৎ: ঐ ব্যক্তির নাম ধুলায় মলিন হোক, যার নিকট আমার নাম উচ্চারণ করা হয়, আর সেই ব্যক্তি আমার উপর দরূদ পাঠ করে না। (মেশকাত-৮৬)
অন্য বর্ণনায় হযরত আবু যর গিফারী (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন হে লোকেরা! আমি কি তোমাদেরকে সবচেয়ে কৃপণ কে বলব না? সাহাবায়ে কিরামগণ আরজ করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ! (ﷺ) বলুন, হুজুর (ﷺ) ইরশাদ করলেন, من ذكرة عنده فلم يصل على যার সামনে আমার নাম ধরা হবে আর সে আমার উপর দরূদ পড়ল না। (কাশফুল গোম্মাহ- সূত্র মাওয়াইজে রেজভিয়্যাহ- ২য়/২১০পৃষ্টা) ।
হাদীসদ্বয়ের আলোকে বুঝা যাচ্ছে, পৃথিবীর সব চাইতে বড় কৃপন বা বখীল হলো যার সামনে মাহবুব (ﷺ) এর নাম মোবারক উচ্চারণ করা হলো অথচ সাথে সাথে তারা দরূদ পাঠ করল না।
________________
কিতাব :দরূদে মোস্তফা (দরূদ পাঠের উপকারিতা ও ফযিলত)
লেখক : মুহাম্মদ হোসাইন আহমেদ আলকাদেরী
🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan]
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন