কালামে রেযা - উচ্চারণ - ১১
চমক তুঝ সে পাতে হ্যাঁয় সব পানে ওয়ালে,
মেরা দিল ভী চমকা দে চমকানে ওয়ালে॥
বরসতা নেহী দে-খ্ কর আবরে রহমত,
বদোঁ পর ভী বরসাদে বসানে ওয়ালে॥
মদীনাহ্ কে খিত্তে খােদা তুঝ কো রাক্ষে,
গরীবোঁ ফকীরোঁ কে টেহরানে ওয়ালে॥
তু যিন্দা হ্যায় ওয়াল্লাহ্ তু যিন্দা হ্যায় ওয়াল্লাহ,
মেরে চশমে আলম সে চুপ জানে ওয়ালে॥
ম্যায়ঁ মুজরিম হোঁ আকা মুঝে সাথ লেলাে,
কেহ রাস্তে মে হ্যায়ঁ জা বজা থানে ওয়ালে॥
হেরম কী যমী আওর কদম রাখ কে চলনা,
আরে সর কা মওকা হ্যায় উ জানে ওয়ালো ।।
চল উঠ জবহাহ্ ফরসা হাে সাকী কে দর পর,
দরে জু-দ আয় মে-রে মসতানে ওয়ালে॥
তেরা খায়েঁ তেরে গােলামোঁ সে উলঝেঁ,
হ্যায় মুনকির আজব খানে গুররানে ওয়ালে ।।
রহেগা ইউঁহী উনকা চর্চা রহেগা,
পড়ে খাক হােঁ জায়েঁ জল জানে ওয়ালে ॥
আব আ-ঈ শাফআত কা সা’আত আব আ-ঈ,
যরা চ্যাইন লে মেরে ঘবরানে ওয়ালে॥
রেযা নফসে দুশমন হ্যায় দম মে না আনা,
কাহাঁ তুমনে দেখে হ্যায়ঁ চন্দরানে ওয়ালে।।
কাব্যানুবাদ - ১১
জ্যোতির উৎস তুমি,পাওয়ার যে পেয়ে যায়,
বিকীর্ণ করাে নূর আমারই এ আত্মায়।।
করুণার যে ধারা,অদেখাই সে ঝরা,
করাে গাে হ্যায় বর্ষণ পাপীদের এ সত্ত্বায়॥
মদীনার এলাকায়,খােদা রাখে সে তােমায়,
গরীব আর ফকীরে বাঁচাবে সে দয়ায়॥
শপথ,তুমি যিন্দা শপথ তুমি যিন্দা,
এ পার্থিব চোখে,কভু দেখতে না পায়॥
আমি তাে গুনাহগার,সংগে নিও তােমার,
পথে পথে পাকড়াওকারীরা সদাশয়॥
হেরমের যমীন তায়,এ চরণ ফেলা দায়,
হে পথিক ঝুঁকাও শির আদবে যে তাই চায়৷।
ঘষে তাের সে কপাল,দ্বারে আয় রে বেহাল,
সাকীর দ্বারে বইছে,করুণা নিতে আয়।।
তােমার খায়,তােমার এ দাসেরে উজাড়ে,
এ শত্রু আজব! কার খেয়ে কার গেয়ে যায়॥
রয়ে যাবে তােমার,চর্চা এরূপ আর,
পুড়ে হােক সে অঙ্গার যে হিংসায় জ্বলে যায়॥
এসেছে সে এখন,সুপারিশ ঝরা ক্ষণ,
ধরাে ধৈর্য একটু,ভয়ে যে মৃতপ্রায় ॥
রেযা নফস ও দুশমন, করাে না অনুসরণ,
পথে রাখতে তােড়জোড়, কে আছে আজি হায় ॥
______________
কিতাবঃ কালামে রেযা (হাদায়েকে বকশিশ কিতাব থেকে বাছাইকৃত কাব্যানুবাদ)
মূলঃ আ'লা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খান বেরলভী (রহঃ)
অনুবাদকঃ হাফেজ মুহাম্মদ আনিসুজ্জমান
🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan]
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন