❏ প্রশ্ন-৭৮: নামাযে নবীকুল সরদার বুরহানুত্ তাওহীদ হুযূর মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর কল্পনা ও ধ্যান আসলে নামায ভঙ্গ কিংবা নামাযের কোন ক্ষতি হবে কিনা? কিছু অনুপযুক্ত লোকের ধারণা যে, এতে নামায ভঙ্গ হয়ে যাবে- বর্ণনা কর।
✍ উত্তর: নামাযে তাওহীদের সাক্ষ্য হযরত মুহাম্মদ -এর ধ্যান ও চিন্তা-ভাবনা আসা মানে ঈমানী ও রূহানী খোরাক দ্বারা সৌভাগ্যবান হওয়া। এখানে নামায ফাসেদ হওয়া তো দূরের কথা বরং নামাযে হুযূর (ﷺ)-এর পবিত্র খেয়াল ও কল্পনা আসা নামায গ্রহণীয় ও পরিপূর্ণতার স্থানে পৌঁছার অন্যতম মাধ্যম। কেননা আত্-তাহিয়্যাতু এবং দরূদ শরীফ পাঠ করলে মু’মিনের অন্তরে রাহমাতুলিল আলামীন (ﷺ)-এর খেয়াল ও ধ্যান স্বাভাবিকভাবে এসে যায়, যা ঈমানের দাবী। على سبيل التعظيم لا على العبادة ‘যা হুযূর (ﷺ) এর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে, ইবাদতের উদ্দেশ্যে নয়।’ আর কেবল খেয়াল ও ভাবনার দ্বারা নামায ফাসেদ হবে না।
❏ প্রশ্ন-৭৯: পাগড়িবিহীন ইমামের পেছনে।
________________
কিতাবঃ ফতোয়ায়ে আজিজি (২য় খন্ড)
রচনায়ঃ মুহাম্মদ আজিজুল হক আল্-কাদেরী
সূত্রঃ 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন