অভাব অনটনের কারণে উচ্চারিত কতিপয় কুফরী বাক্যের উদাহরণ

 

অভাব অনটনের কারণে উচ্চারিত কতিপয় কুফরী বাক্যের উদাহরণ


 ১২- যে বলে: হে আল্লাহ! আমাকে রিযিক দাও আর আমার উপর অভাব অনটন চাপিয়ে দিয়ে অত্যাচার করো না।এমন বলা কুফরী। (ফতোওয়ায়ে কাজী খান, ৩য় খন্ড, ৪৬৭ পৃষ্ঠা)


 ১৩- অনেক লোক কর্জ ও ধন সম্পদ অর্জনের জন্য, অভাব- অনটন, কাফিরদের সান্নিধ্যে চাকুরীর জন্য ভিসা-ফরমে, অথবা কোন ভাবে টাকা ইত্যাদি মওকুফের জন্য দরখাস্তে যদি নিজেকে খ্রীষ্টান, ইয়াহুদী, কাদিয়ানী কিংবা যে কোন ধরণের কাফির ও মুরতাদ সম্প্রদায়ের লোক লিখে অথবা লিখানো হয় তার উপর কুফুরীর বিধান বর্তাবে।


১৪-  কারো নিকট আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন কালে বলা বা লিখা: আপনি  যদি কাজ করে না দেন, তবে আমি কাদিয়ানী বা খ্রীষ্টান হয়ে যাব।- এমন উক্তিকারী তৎক্ষনাৎ কাফির হয়ে গেছে। এমনকি কেউ যদি বলে যে, আমি ১০০ বছর পর কাফির হয়ে যাব।- সে এখন থেকেই  কাফির হয়ে গেছে।


 ১৫- “কেউ পরামর্শ দিল: তুমি কাফির হয়ে যাও।” এমতাবস্থায়, সে কাফির হোক বা না হোক,পরামর্শদাতার  উপর কুফরী বিধান বর্তাবে। এমনকি কেউ কুফুরী বাক্য উচ্চারণ  করল, এর প্রতি সন্তুষ্ট ব্যক্তির উপরও কুফুরীর বিধান বর্তাবে। কেননা  কুফরী পছন্দ করাও কুফরী


 ১৬-  বাস্তবিক পক্ষে যদি আল্লাহ থাকত, তবে অভাবগ্রস্তদের সাহায্য করত, ঋণগ্রস্তদের সহায় হত।

______________

কিতাব: ২৮ টি কুফরী বাক্য

লেখক : আমীরে আহলে সুন্নাত মাওলানা মুহাম্মদ বিলাল মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবীয়া (দা.)

সূত্রঃ 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন