আপনজনের মৃত্যুতে উচ্চারিত কুফরী বাক্যের উদাহরণ সমূহ

 

আপনজনের মৃত্যুতে উচ্চারিত কুফরী বাক্যের উদাহরণ সমূহ


২৩- কারো মৃত্যু হল, একে কেন্দ্র করে অন্যজন বলল: আল্লাহ তাআলার এমনটি করা উচিত হয়নি।


 ২৪- কারো পুত্রের মৃত্যু হল, সে বলল: আল্লাহ তাআলার কাছে এর প্রয়োজন ছিল।- এই উক্তিটি কুফরী। কারণ উক্তিকারী আল্লাহ তাআলাকে মুখাপেক্ষী সাব্যস্ত করেছে। (ফতোওয়ায়ে বাযাযিয়া সম্বলিত আলমগিরী, ৬ষ্ঠ খন্ড,৩৪৯ পৃষ্ঠা)


২৫- কারো মৃত্যুতে সাধারণত বলে থাকে: না জানি আল্লাহ তাআলার কাছে তার কী প্রয়োজন হয়ে গেল যে, এত তাড়াতাড়ি আহবান করলেন? অথবা বলে থাকে: আল্লাহ তাআলার নিকটও নেক্কার লোকদের প্রয়োজন হয়, একারণে শীঘ্রই উঠিয়ে নেন। (এমন উক্তি শুনে মর্ম বুঝা সত্ত্বে সাধারণত লোকেরা হঁ্যা!-র সাথে হঁ্যা! মিলিয়ে থাকে, অথবা এর  সমর্থনে মাথা নেড়ে থাকে। এদের সবার উপর কুফরী বিধান আরোপিত হবে)।


 ২৬-  কারো মৃত্যুতে বলল: হে আল্লাহ! তার ছোট ছোট সন্তানদের প্রতিও কি তোমার করুণা হল না!


২৭- কোন যুবকের মৃত্যুতে বলল: হে আল্লাহ! এর ভরা যৌবনের প্রতি হলেও করুণা করতে! নিতেই যদি হতো, তবে অমুক বৃদ্ধ কিংবা অমুক বৃদ্ধাকে নিয়ে যেতে।


 ২৮- হে আল্লাহ! তোমার কাছে তার এমন কি প্রয়োজন পড়ে গেল যে, এ মুহুর্তেই (এত আগে ভাগেই) তাকে ফিরিয়ে নিয়ে গেলে।


______________

কিতাব: ২৮ টি কুফরী বাক্য

লেখক : আমীরে আহলে সুন্নাত মাওলানা মুহাম্মদ বিলাল মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবীয়া (দা.)

সূত্রঃ 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন