তাওবার পরে পড়ুন
لا اله الاالله محمد رسول الله صلى الله عليه وسل
(অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা ব্যতীত ইবাদতের যোগ্য কেউ নেই, মুহাম্মদ صلى الله عليه وسلم আল্লাহর রাসুল) এমনিভাবে সুনির্দ্দিষ্ট কুফরী র তাওবাও হয়ে গেল এবং ঈমান নবায়নও (অর্থাৎ নতুন ভাবে মুসলমান হওয়া) ও হয়ে গেল। যদি একাধিক কুফরী বাক্য উচ্চারণ করে থাকে, এবং স্মরণ না থাকে যে, কি কি বলেছে, তবে এভাবে বলবে: হে আল্লাহ! আমার থেকে যে যে কুফরী প্রকাশ পেয়েছে, আমি তা থেকে তাওবা করছি। অতঃপর কালিমা শরীফ পাঠ করে নিবেন। (যদি কালিমা শরীফের অনুবাদ জানা থাকে, তবে মুখে পূণরায় অনুবাদ বলার প্রয়োজন নেই) যদি এটা জানাই না থাকে, কুফরী বাক্য উচ্চারণ করেছিল নাকি করেনি তবুও যদি সে সাবধানতা মূলক তাওবা করতে চায়, তবে এভাবে বলবে: “হে আল্লাহ! যদি আমার থেকে কোন কুফরী হয়ে থাকে, তবে আমি তা থেকে তাওবা করছি।” এটা বলার পর কালিমা শরীফ পাঠ করে নিবেন। (সবাই প্রতিদিন সময়ে সময়ে কুফরী থেকে সাবধানতামূলক তাওবা করতে থাকা উচিত)।
______________
কিতাব: ২৮ টি কুফরী বাক্য
লেখক : আমীরে আহলে সুন্নাত মাওলানা মুহাম্মদ বিলাল মুহাম্মদ ইলইয়াস আত্তার কাদেরী রযবীয়া (দা.)
সূত্রঃ 🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন