জুমার নামাজে মাসবুকের হুকুম
بيان حكم المسبوق فى صلاة الجمعة
من فاتته الركعة الاولىٰ مع الامام وادرك الثانية مع الامام اتمهاجمعة- وان لم يدرك الركعة الثانية اتمهاظهرا, من ادرك الامام فى اى جزء من صلاته فقدادرك الجمعة ولو فى تشهد سجود السهو على الصحيح .
যে ব্যক্তি জুমার নামাজে ইমামকে প্রথম রাকাতে না পেয়ে দ্বিতীয় রাকাতে পায় সে জুমা পরিপূর্ণ করবে। দ্বিতীয় রাকাতে না পেলে জোহর আদায় করবে। এ ব্যাপারে বিশুদ্ধ রায়- যে ব্যক্তি ইমামকে তার নামাজের যে কোন অংশে পেল সে জুমায় পেল; যদিও তিনি সিজদা সাহু তাশাহ্হুদে প্রাপ্ত হউক না কেন।
জুমার সুন্নাতে রাতেবার বর্ণনা
بيان سنة راتبة الجمعة
يسن صلاة اربع ركعات قبل الجمعة وأربع بعدها بان الثمان مؤكدة .
وقال الشافعى رحمة الله عليه المؤكدة منها ركعتان قبلها وركعتان بعدها
وقال الحنابلة, المؤكدة ركعتان قبلها فقط , وقال المالكية, هى مندوبة .
واذا دخل المصلى والخطيب على المنبر فصل ركعتين خفيفتين .
জুমার নামাজের পূর্বে চার রাকাত ও পরে চার রাকাত এ আট রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। ইমাম শাফেয়ী (رحمة الله) বলেন, জুমার পূর্বাপর দু’রাকাত করে চার রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। হাম্বলীগণ বলেন, শুধু জুমার পূর্বে দু’রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। মালেকীরা বলেন, এগুলো মনদুব। খতিব মিম্বরে থাকা অবস্থায় মুসলি মসজিদে প্রবেশ করলে হালকা করে দু’রাকাত নামাজ পড়ে নিবে।
সংযোজন
ضميمة
قهل المنابر العالية بدعة منكرة ؟
إعلم أن النبى صلى الله عليه وسلم قال : ايها الناس انما صنعت هذا لتاتمو او لتعلموٰ صلاتى (رواه البخارى) .
لقدكان النبى صلى الله عليه وسلم يخطب الناس بجوار جذع النخل يستنداليه, وكان ثلاث درجات, الى ان زادفيه مروان ست درجات وجدد اكثر من مرة بعد احتراق المسجد .
وكان لامرآء مصر فضل كبير فى تجديد المنابر واستمر الناس يخطبون على هذه المنابر بدرجاتها التسع دون ان ينكر عليهم احد, وحاول الخليفة العباس سنة ১৬০ هجرى ان يعيد المنبر كما كان على عهد الرسول الله صلى الله عليه وسلم , فنصحه الامام مالك رحمه الله بعدم التغيرفيه , ولوكانت المنابر الجديدة بدعة وضلالة ماكان للامام رحمة الله عليه ان يقرّها وينهى الخليفة عن تغييرها لقد اتخذ الرسول صلى الله عليه وسلم المنبر من اجل المصلحة, ولم يكتف بالخطبة عليه بل استعمله للصلوة ليكون بارزاوظاهرا لمن يصلون خلفه .
كما يقول سهل بن سعد الساعدى رضى الله عنه رأيت رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى عليها وكبر وهو عليها ثم ركع وهو عليها ثم نزل القهقرى فسجد فى اصل المنبر ثم عاد (رواه البخارى) .
وقال المؤرخون : انّ الزيادة فى درجاته كانت بسبب كثرة الناس وحاجتهم الى سماع الخطبة حيث كان يُستعان على ذلك بارتفاع مكان الخطيب .
ومن هنا نعلم ان كل مايؤدى الى خير عام, ولايصادم نصّا صريحا ولاحكما مقرار لاينبغى ان نبادر بالانكار عليه ووصفه ببدعة الضلالة المؤدية الى النار وهل كان المسلمون طوال هذه القرون على جهل بدينهم , وفيهم ائمة كبار حين اقرّوا ارتفاع المَنَا برفوق ماكان عليه المنبر النبوى صلى الله عليه وسلم ؟
ان درجات المنبر لم يرد فى تجديدها قول من النبى صلى الله عليه وسلم حتى نلزم به ونعصى عند مخالفته .
فالا مريدور على المصلحة واذا وجدت المصلحة فثمّ شرع الله تعالي كما قال المحققون .
ان درجات المنابر فى ايامنا الحاضرة تساوى قليلها بكثيرها لوجود مكبرات الصوت التى وفرت على الخطيب كثيرا من الجهد , ومكنت من الاستماع الى الخطبة عدد كبير من المسلمين – فهل نحكم على هذه المكبرات بانها بدعة وضلالة فى النار .
وهى تؤدى الفرض الذى من اجله امر رسول الله صلى الله عليه وسلم ان يقام له المنبر .
ان الدين يحتاج الى من يفهمه على وجهه الصحيح وليست العبرة بالمنابر ودرجاتها الصامتة .
انما العبرة بمايلقى من فوقها من علم يجيب ان يرقى عشرات الدرجات فى الصدق والاجادة والاتقان .
بينه فضيلة الشيخ عطبة صقر فى فتاويه .
সুউচ্চ মিম্বর নির্মাণ করা কি বিদায়াতে মুনকিরা? জেনে রাখ! অবশ্যই নবী করিম (ﷺ) বলেন, হে লোকেরা আমি ইহা তৈরী করেছি যাতে তোমরা পরপূর্ণতার সাতে নামাজ আদায় করতে পার এবং নামাজ শিক্ষা করতে পার। (বুখারী শরীফ)
অবশ্যই নবী করিম (ﷺ) খেজুর গাছের এক খুঁটির পার্শ্বে দাঁড়িয়ে উহার সাথে ঠেক লাগিয়ে খুতবা দিতেন, যখন দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে খুতবা দেয়া কষ্টকর হয় তখন মিম্বর তৈরী করার নির্দেশ প্রদান করেন; তাই তিন তাক বিশিষ্ট মিম্বর তৈরী করা হয়। (যার উপর দাঁড়িয়ে তিনি খুতবা দিতেন) মারওয়ানের যুগ পর্যন্ত উহা তিন তলা বিশিষ্ট ছিল। মারওয়ান উহাকে নতুন করে ছয় তাক বিশিষ্ট করেন, মসজিদ পুড়ে যাওয়ার পর কয়েকবার নতুন করে তৈরী করা হয়। মিশরীয় শাসকদের জন্যে নতুন করে মিম্বর তৈরী করা একটা মহৎ ফজিলতের কাজ ছিল। এ নতুন নির্মিত নয় তাক বিশিষ্ট মিম্বরে খলিফা আব্বাসের যুগ পর্যন্ত লোকেরা খুতবা দিয়ে আসছিলেন; কেউ কোন ধরণের খারাপ মন্তব্য করেননি। খলিফা আব্বাস একশ ষাট হিজরীতে উহা পরিবর্তন করে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর যুগের নিয়মে তিন তাক করে তৈরী করেন। অত:পর ইমাম মালেক (رضي الله عنه) পুনরায় পরিবর্তন না করার উপদেশ দেন। যদি নতুন করে মিম্বর তৈরী করা বিদায়াতে দালালা হত ইমাম মালেক (رحمة الله) উহাকে ঠিক রাখার পরামর্শ দিতেন না বরং শাসকদেরকে তা পরিবর্তন করতে নিষেধ করতেন। অবশ্যই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মিম্বর ধর্মীয় সুবিধার কৌশল হিসাবে নির্মাণ করেছিলেন, উহাকে শুধু খুতবার জন্যে সীমিত করেননি বরং উহাকে নামাজের জন্যে ব্যবহার করেছেন যাতে পিছনে নামাজীর জন্য সুস্পষ্টভাবে দেখতে ও শুনতে সুবিধা হয়। যেমন হযরত সাহাল বিন সায়াদ (رضي الله عنه) বর্ণনা করেন যে, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে উহার উপর নামাজ আদায় কাতে দেখেছি। তিনি উহার উপর তাকবীর বলেছেন অত:পর তিনি উহার উপর রুকু করেছেন। পরে পিছনের দিকে সরে যায় এবং মিম্বরের উপর সিজদা করেন অত:পর ফিরে আসেন। (বুখারী শরীফ) পরবর্তী ফকিহগণ বলেন সিঁড়ির ধাপ বৃদ্ধিকরণ শ্র“তার আধিক্যতা ও তাদের খুতবা শ্রবণের প্রয়োজনীয়তার পরিপ্রেক্ষিতে হয়েছিল যাতে মঞ্চ উঁচু হওয়াতে শ্রবণে সাহায্য হয়। ইহা হতে আমরা এ বিধান জানতে পারি যে, প্রত্যেক এমন বিয় যা সর্ব সাধারণের কল্যাণ বয়ে আনে এবং ইহা কোন সুস্পষ্ট নাস ও কোন নির্ধারিত বিধানের পরিপন্থী হয় না সে বিষয়কে অস্বীকার করাতে এবং উহাকে বেদায়াতে দালালাহ বা পথভ্রষ্টতা যা জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়, আখ্যা দেয়ার জন্যে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়া উচিত নয়; প্রাচীন যুগ ধরে মুসলমানগণ তাদের বিধান সম্পর্কে কি অজ্ঞ ছিল? অথচ তাদের মধ্যে বড় বড় ইমামগণও ছিলেন যখন নবী করিম (ﷺ) এর সময়কালে যে মিম্বর ছিল তার চেয়ে উঁচু মিম্বর তৈয়ার হচ্ছিল। অবশ্যই মিম্বরের ধাপ নতুন করণ সম্পর্কে কোন কাওলী হাদিস নবী করিম (ﷺ) হতে ওয়ারিদ হয়নি; যা আমাদের জন্য অবশ্যই করণীয় এবং উহার বিপরীত করাতে পাপী বলে গণ্য হব। াতএব হুকুম জন কল্যাণের দিকেই ধাবিত হবে; যেখানেই জন কল্যাণ ও সংশোধনী পাওয়া যায় সেখানেই আল্লাহর বিধান; এভাবে মুহাক্কেকীন ওলামায়ে কেরামগণ ব্যক্ত করেছেন। বর্তমান যুগে সিঁড়ির ধাপ কম-বেশীর কোন তারতম্য নেই; আওয়াজ বৃদ্ধি করণের যন্ত্র মাইক ব্যবহার হওয়ার কারণে যা অধিকাংশ খতিবকে দুর্বল করে দিয়েছে এবং বহু সংখ্যক লোক এক সাথে খুতবা শুনার সুযোগ করে দিয়েছে। তাই বলে আমরা কি এসব আওয়াজ বৃদ্ধি করার যন্ত্র মাইককে বিদয়াতে দালালা যা জাহান্নামে নিয়ে যাবে বলে ফতওয়া দিব? অথচ উহা এমন একটি ফরজ বিষয় আদায় করতে সহায়তা করছে যার উদ্দেশ্যে নবী করিম (ﷺ) মিম্বর তৈরী করার হুকুম দিয়েছিলেন। নিঃসন্দেহে ধর্ম এমন ব্যক্তিবর্গের মুখাপেক্ষী যারা সঠিক অর্থে দ্বীন বুঝে; মূলত: মিম্বর কিংবা উহার ধাপ সমূহের উচ্চতার কোন জাতিগত বৈশিষ্ট্য নেই। মূলত: উহার বিশেষ বৈশিষ্ট্য উহার উপর থেকে যে আবশ্যিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের বৃষ্টি বর্ষণ করা হয় এতে, তাই উহা সত্যিকার অর্থে খুবই মজবুত ও উত্তম; দশ ধাপ বিশিষ্ট হলেও তা সমীচীন, অতিরিক্ত নয়। এসব কথা সম্মানিত শেখ হযরত উতবা সকর তার ফতোয়াতে উলেখ করেছেন।
জুমার সুনানে রাতেবার দলীল
دلائل سنن الراتبة للجمعة
فان قيل قال ابن تيمية المتوفى ৭৪৯- ২৮ ذوالقعده لاثبوت السنن قبل الجمعة فانه كان يوذن بعد الزوال فى الحال ثم ياتى النبى صلى الله عليه وسلم بمجرد سماع الاذان وياخذ فى الخطبة بمجرد دخوله المسجد ثم يشرع فى صلوة الجمعة .
فاوجيب :
ان سفيان الثودى وابن المبادك وامام الترمذى ذهبوا الى قول ابن مسعود رضى الله تعالى عنه فروى عن عبد الله بن مسعود انه كان يصلى قبل الجمعة اربعا وبعد اربعا وفى الاتحاف فهذا المرفوع يدل على اربعة قبل الجمعة واما بعد الجمعة فلابى حنيفة رواية مسلم وراية الباب مرفوعة وعمل ابن مسعود جامع الترمذى وعن ابى هريرة رضى الله عنه عن النبى صلى الله عليه وسلم قال من اغثل ثم اتى الجمعة فصلى ما قدرله ثم انصت حتى يفرع من حطبته ثم يصلى معه عفوله ما بينه وبين الجمعة الاخرى وفضل ثلاثة ايام رواه المسلم كما رواه الترمذى وابوداؤد.
وعنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من كان منكم مصليا بعد الجمعة فليصلى اربعا رواه الجماعة الا البخارى .
وعن ابى عبد الرحمن السلمى رضى الله عنه قال كان عبد الله رضى الله تعالى عنه يا مرنا ان نصلى قبل الجمعة اربعا وبعدها اربعا رواه مصنف عبد الرزاق واسناده صحيح رواه الطبرانى فى المعجم الكبير وعن جبلة بن سحين عن على رضى الله عنه انه قال من كان مصليا بعد الجمعة فليصلى ستا رواه الضحاوى واسناره صحيح –
وبه قال حدثنا احمد بن محمد ابنا عمربن عيسى ابنا ابوشعيب السمان ابنا ابو اسما عيل الفارسى قال رئيت سفيان ومسعرا وابا حنيفة ومالك بن مسعود وزائد يصلون بعد الجمعة ستاركعتين واربعا مناقب ابى حنيفة , صـ২১৯ .
যদি কেউ প্রশ্ন করে যে, ইবনু তাইমিয়া মৃত ৭৪৯ হিজরী ২৮ই জুলকাদা এর বর্ণনা মোতাবেক জুমার পূর্বে সুন্নাত নামাজের কোন প্রমাণ নেই। কেননা সূর্য ঢলার পর আজান দেয়া হত। এরপর আজান শুনার সাথে সাথে নবী করিম (ﷺ) তশরীফ নিয়ে আসতেন এবং মসজিদে প্রবেশ করে খুতবা আরম্ভ করে দিতেন; খুতবা শেষে জুমার নামাজ আরম্ভ করে দিতেন।
উত্তর:-
হযরত সুফিয়ান আস্ সোরী, ইবনুল মোবারক ও ইমাম তিরমিজি (رحمة الله) প্রমুখ হযরাতে কেরাম ইবনু মাসয়ুদ (رضي الله عنه)কে অনুসরণ করেছেন যে তিনি জুমার পূর্বে ও পরে চার রাকাত করে আদায় করতেন। ইত্তেহাফ নামক কিতাবে বলেছেন ইহা মারফু হাদীস যা জুমার পূর্বাপরে চার রাকাতের প্রমাণ বহন করছেন। হযরত আবু হানিফা (رحمة الله) হতে রেওয়ায়তকৃত যা মুসলিম শরীফে বর্ণিত হয়েছে এবং মারফু পদ্ধতিতে বর্ণিত হাদীস অনুযায়ী হযরত ইবনু মাসয়ুদ (رضي الله عنه) আমল করেছেন। (তিরমিজি শরীফ)
হযরত আবু হুরাইরা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত তিনি নবী করিম (ﷺ) হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন; যে ব্যক্তি গোসল করে জুমা মসজিদে আগমন করেন এবং সম্ভব পরিমাণ নামাজ আদায় করেন অত:পর খতিব সাহেব খুতবা শেষ করা পর্যন্ত নীরব থাকেন এরপর জামাতের সাথে নামাজ আদায় করেন তাকে উক্ত জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত ক্ষমা করে দেয়া হবে এবং আরো অতিরিক্ত তিন দিনের। ইমাম মুসলিম বর্ণনা করেন যেমন ইমাম তিরমিজি ও আবু দাউদ বর্ণনা করেছেন। তার অন্য বর্ণনাসূত্রে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এরশাদ করেছেন, তোমাদের মধ্য হতে কেহ যদি জুমার পর নামাজ আদায় করতে চায় সে যেন চার রাকাত আদায় করেন। ইমাম বুখারী ব্যতীত মুহাদ্দেসীন কেরামের এক জামাত উক্ত হাদীস বর্ণনা করেন। হযরত আবু আবদুর রহমান সোলাহাস (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, হযরত আবদুল্লাহ (رضي الله عنه) আমাদেরকে জুমার পূর্বে চার রাকাত পরে চার রাকাত আদায় করার নির্দেশ দিতেন। উক্ত হাদীস মুসান্নিফ আবদুর রাজ্জাক বর্ণনা করেন এবং এর সনদ সহীহ বলেছেন। ইমাম তাবরানি মুজামুল কবিরে বর্ণনা করেছেন। হযরত জবলা বিন সহিম হযরত আলী (رضي الله عنه) হতে বর্ণনা করেন, অবশ্যই তিনি বলেন, যে ব্যক্তি জুমার পূর্বে নামাজ আদায করতে ইচ্ছা করে সে যেন ছয় রাকাত আদায় করে। ইমাম তহাবী বলেন, এর সনদ সহীহ। তিনি বলেন, আমাদেরকে হাদীস বর্ণনা করেছেন আহমদ বিন মুহাম্মদ, তিনি বলেন আমাদেরকে খবর দিয়েছেন আবু শোয়াইব আসসেমান তিনি বলেন, আমাদেরকে খবর দিয়েছেন আবু ইসমাইল আল ফার্সী, তিনি বলেন আমি সুফিয়ান, মুসয়ির, আবু হানিফা, মালেক বিন মাসউল ও জায়েদ প্রমুখকে দেখেছি তাঁরা সবাই জুমার পরে দু’রাকাত ও চার রাকাত আদায় করতেন। মুনাকেবে আবু হানিফা ২১৯ পৃষ্ঠা।
___________________
কিতাবঃ তরিকুস সালাত আ’লা ছাবিলিল ইজাজ বিল্-মাযহাবিল হানাফী
রচনায়ঃ মুহাম্মদ আজিজুল হক আল্-কাদেরী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি)
অনুবাদক: মাওলানা ছালেহ আহমদ
🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan]
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন