রাত্রের নামাজের বর্ণনা
بيان صلوٰة اليل
ويندب صلوٰة الليل – وقتها يبدأ من بعد العشاء الى الفجر – وليس لها عدد مخصوص ولاحد معين – عن سمرة بن جندب رضى الله عنه قال أمرنا رسولُ الله صلى الله عليه وسلم أن نصلى من الليل ماقل اوكثر ونجعل آخر ذلك وترا (رواه الطبرانى والبزار) .
عن ابن عباس رضى الله عنهما قال امرنا رسولُ الله صلى الله عليه وسلم بصلاة الليل ورغب فيها حتى قال عليكم بصلوٰة الليل –
والافضل ان يكون فى الثلث الآخير من الليل – فعن ابى هريرة رضى الله عنه إن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ينزل ربنا عزّ وجلّ كل ليلة الى سماء الدنيا حين يبقىٰ ثلث الليل الاخير – فيقول من يدعونى فاستجيب له من يسألنى فأعطيه من يستغفرنى فاغفرله (رواه الجماعة)
রাত্রের নামাজ মনদুব। উহার সময় এশার নামাজের পর থেকে ফজর পর্যন্ত। উহার জন্যে সুনির্দিষ্ট কোন সংখ্যা কিংবা সীমারেখা নেই। হযরত সামুরা বিন জুনদাব (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন; রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদেরকে হুকুম করেছেন যে কম বেশী যতটুকু সম্ভব রাত্রের নামাজ পড়ার জন্য এবং শেষে বিতির পড়ার জন্য। (তাবরানী ও বাজ্জার)
হযরত ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদেরকে রাতের নামাজের নির্দেশ দিয়েছেন এবং সে ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করেছেন। এমন কি তিনি বলেন, তোমাদের উপর রাতের নামাজ আবশ্যক। এ নামাজ রাতের শেষ তৃতীয়াংশে পড়া উত্তম। হযরত আবু হুরাইরা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, অবশ্যই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, আমাদের প্রভু আজ্জা ওয়াজাল্লা প্রত্যেক রাত্রে পৃথিবীর আকাশের প্রতি মনোনিবেশ করেন যখন রাতের শেষ তৃতীয়াংশ বাকী থাকে। অত:পর তিনি বলেন, যে আমাকে ডাকে আমি তার ডাকে সাড়া দিই, যে আমার থেকে চাই আমি তাকে দান করি, যে আমার থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করে তাকে আমি ক্ষমা করে দিই। (অনেক রাবী রেওয়ায়ত করেছেন)।
___________________
কিতাবঃ তরিকুস সালাত আ’লা ছাবিলিল ইজাজ বিল্-মাযহাবিল হানাফী
রচনায়ঃ মুহাম্মদ আজিজুল হক আল্-কাদেরী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি)
অনুবাদক: মাওলানা ছালেহ আহমদ
🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan]
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন