মু'জিযাতুর রসূল ﷺ

নবীজির মু'জিযা
(২৫)
--------------
হাতের স্পর্শের উসিলায় রােগ মুক্তি
---------------------

❏ ইমাম আহমদ, ইমাম বুখারী (তারীখ গ্রন্থে), তাবরানী ও বায়হাকী  (رحمة الله) হযরত হানযালা ইবনে হুযাইম  (رحمة الله) থেকে বর্ণনা করেন, নবী করিম (ﷺ) তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েছিলেন এবং তার জন্য দোয়া করে বললেন,

بورك فيك.

তােমার মধ্যে বরকত হােক। যিয়াল বলেন, আমি দেখেছি যে, হানালার কাছে এমন রুগ্ন বকরী আনা হত যেগুলাের স্তন ফুলে গিয়েছিল এবং ফুলা রােগে আক্রান্ত অনেক উট ও মানুষ আনা হত। তিনি স্বীয় হাতে থু থু নিয়ে ঐ রুগ্ন বকরী, উট ও মানুষের ফুলাস্থানে মালিশ করতেন আর বলতেন-


بسم الله علي أثر يد رسول الله صلى الله عليه و سلم..


ফলে ফুলা ও ব্যাথা নিমিষেই চলে যেতাে। ●৩৪৭

_____________________________

347.{ইমাম সুয়ূতী, জালাল উদ্দিন সুয়ুতী  (رحمة الله) (৯১১হি.), আল খাসায়েসুল কুবরা, আরবী, বৈরুত, খণ্ড:২য় পৃ:১৪০}


❏ ইমাম বুখারী  (তারীখ গ্রন্থে) ও বগভী ইবনে মুনদাহ থেকে, আবু নঈম  (رحمة الله) (দালায়েল গ্রন্থে) হযরত বিশর ইবনে মুয়াবিয়া থেকে বর্ণনা করেন, তিনি তার পিতার সাথে রাসূল এর নিকট আসলে তিনি তার চেহারা ও মাথায় হাত বুলিয়ে দেন এবং তার জন্য দোয়া করেন। বিশরের চেহারায় তাঁর হাত মােবারকের প্রভাবে এমন শুভ্র চিহ্ন পরিস্ফুটিত হতাে যেন ঘােড়র কপালের শুভ্র চিহ্ন। আর যে কোন রুগ্ন ব্যক্তি বা বস্তুর উপর হাত রাখলে সাথে সাথে সুস্থ হয়ে যেতাে। ●৩৪৮

_____________________________

348.{ইমাম সুয়ূতী, জালাল উদ্দিন সুয়ূতী  (رحمة الله) (৯১১হি.), আল খাসায়েসুল কুবরা, আরবী, বৈরুত, খণ্ড:২য় পৃ:১৪০}






হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ ওসমান গণি বইসমগ্র
এপ্স টি তে রয়েছে
চল্লিশ হাদিস দ্বারা মদীনা শরীফের ফযিলত,
শরহে মুসনাদে ইমাম আ‘যম আবু হানিফা(رحمة الله) ও
বিষয় ভিত্তিক মুজিযাতুর রাসূল (ﷺ)
👉https://play.google.com/store/apps/details?id=sunniencyclopedia.blogspot.com.usmangoniall
🌬যাজাকাল্লাহু খাইরান

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন