ইবনে যিয়াদের করুণ পরিণতি
হতভাগা ইয়াজিদের পদলেহী কুকুর চাটুকার ইবনে যিয়াদ, যে কারবালার প্রান্তরে গুলশানে রিসালাতের মাদানী পুষ্পদের ধূলামলিন ও রক্তরঞ্জিত করেছিল, তারও করুন পরিণতি হয়েছিল। পাপাত্মা ইয়াজিদের পরে সবচেয়ে বেশি অপরাধি ছিল, কুফার সে নিষ্ঠুর বর্বর, স্বেচ্ছাচারী শাসনকর্তা ওবাইদুল্লাহ ইবনে যিয়াদ। সে নরাধমেরই নির্দেশে ইমামে আলী মকাম رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ ও তাঁর আহলে বাইতদেরকে জুলুম নির্যাতনের নির্মম শিকারে পরিণত করা হয়েছিল। কিন্তু কালের বিবর্তন সে নরাধমকেও রেহাই দিল না। যুগের বিবর্তনের করাল গ্রাসে নিপতিত হয়ে সে নরাধমও ধ্বংসের অতল গভীরে নিক্ষিপ্ত হয়েছিল। মুখতার সাখফীর নির্দেশে তার সেনাপতি ইব্রাহীম বিন মালিক আসতারের বাহিনীর হাতে ফোরাত নদীর তীরে কারবালার ঘটনার মাত্র ৬ বৎসর পর ১০ই মুহাররামুল হারাম ৬৭ হিজরীতে সে নরাধম ইবনে যিয়াদ নির্মমভাবে নিহত হল। সৈন্যরা তার মস্তক কেটে ইব্রাহীমের নিকট নিয়ে এল, আর ইব্রাহীম সে মস্তক কুফায় মুখতারের নিকট পাঠিয়ে দিল। (সাওয়ানেহে কারবালা, ১২৩ পৃষ্ঠা, সংক্ষেপিত)
জব সরে মাহশর ওহ পুছেনগে বুলা কে সামনে
কিয়া জাওয়াবে জুরুম দৌগে তুম খোদা কে সামনে
________________
ইমাম হোসাইন رضي الله عنه এর কারামত
🖋আমীরে আহলে সুন্নাত হযরত মাওলানা ইলয়াস আত্তার কাদেরী রযভী
🌍 ইসলামী বিশ্বকোষ এপ্স।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islamboi.rizwan]
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন